কেন চার ইমামের অনুসরণ করতে বলা হয়? অন্ধ আনুগত্য করে নাকি বাস্তবেই তারা যোগ্য ছিলেন এ জন্য ????
*********************************************
যে কোন বিষয়ে এমন লোকদের কথাই আমাদের মানা উচিত যাদের রয়েছে এ বিষয়ে প্রচুর ইলম , অভিজ্ঞতা ও গ্রহণ যোগ্যতা।
ইতিহাস খুজলে দেখা যাবে প্রসিদ্ধ চার ইমাম তথা ইমাম আবু হানিফারহ., ইমাম শাফেয়ী রহ. , ইমাম মালেক রহ. ,ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহ. এক্ষেত্রে যতটা এগিয়ে আর কেউ তাদের সমকক্ষ নেই ।
*কেননা কোন একটা জিনিস গ্রহণযোগ্যতা পাওয়ার জন্য যা কিছু দরকার তার সবটাই তাদের মধ্যে ছিল।
* এমনকি তারা ছিলেন নবীজি ঘোষিত শ্রেষ্ঠ তিন যুগের মধ্যেই।
*তারা শুধু দু এক বিষয় নয় বরং সর্ববিষয়ে অভিজ্ঞ ছিলেন।
* তারা ছিলেন সমহারে গ্রহণযোগ্য।
* তাদের ব্যপারে আইম্মায়ে জরাহ ও তাদিলদের ও কোন দ্বিমত নেই।
*তাদের মতামত গুলো ছিল অন্যদের তুলনায় নির্ভুল।
* কেননা তাদের প্রত্যেকেরই গবেষণা বোর্ড ছিল। যার মাধ্যমে তারা উম্মাহর সমস্যার সমাধান দিতেন। বিশেষ করে ইমাম আবু হানিফার ৪০ জন যুগ শ্রেষ্ঠ উলামাদের সমন্বয়ে ফাতওয়া বোর্ড ছিল।
* তাদের মতামত গুলো যুগের পর যুগ সংরক্ষিত হয়ে আসছে ।
*প্রত্যেক যুগের শ্রেষ্ঠ উলামায়ে কেরাম এ চার মাজহাবের কোন না কোন মাজহাবের অনুসারী ছিলেন।
*পাশাপাশি তাদের মতামত গুলো গ্রন্থাকারে এখনো পর্যন্ত বহাল আছে।
*প্রত্যেক যুগেই তাদের প্রদত্ত সমাধানের প্রতিনিধিত্য করার মত যোগ্য আলেম ছিল, এখনো আছে। যারা যুগীয় প্রয়োজনে ইমামের দেখানো পথ অনুযায়ী সমাধান দিচ্ছেন। কোন কোন ক্ষেত্রে যদি সংযোজন / বিয়োজন করতে হয় নিয়ম মেনে তা ও করছেন।
সবচেয়ে বড় কথা হল, চার ইমামের এ কাজ ছিল একেবারে নির্মোহ ও একমাত্র আল্লাহ তায়ালাকে সন্তুষ্টি করার লক্ষে। তাদের ব্যপারে ভুল বুঝাবুঝি ও সন্দেহ করার ও কোন অবকাশ নাই। কেননা তারা এ টার্গেট নিয়ে কাজ করেন নি যে আমার কিছু অনুসারী হবে বা আমার সুনাম হবে ইত্যাদি । এমন কি তারা এ কথা বলে যাননি যে আমার কথা মানতে হবে।
বরং তারা কোরআন – সুন্নাহর আলোকে , একমাত্র আল্লাহ কে রাজী- খুশি করার জন্য, উম্মাহর আমল করতে যেন সহজ হয় এ লক্ষে ইজতেহাদ করে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান দিয়ে গেছেন। আর এ সমাধান গুলোই পরবর্তীতে দেখা গেল আল্লাহর কাছে কবুল হয়ে গেল এবং এগুলো উম্মাহ চলার জন্য যথেষ্ট উপযোগী প্রমানিহল। ফলে পরবর্তী উলামাগন তাদের মতামত মানার ব্যপারে ঐক্যমত পোষণ করে নির্দ্বিধায় তাদের মতামত গ্রহণ করেছেন। আলাহামদুলিল্লাহ এখনো এ আমল ই চালু আছে। আগামীতেও বাকি থাকবে ইন শা আল্লাহ। মাঝে যারা বুঝে বা না বুঝে বিরুধিতা করছে তারা নিঃশেষ হয়ে যাবে। ইন শা আল্লাহ।
প্রচারেঃwww.jirubd.com
*********************************************
যে কোন বিষয়ে এমন লোকদের কথাই আমাদের মানা উচিত যাদের রয়েছে এ বিষয়ে প্রচুর ইলম , অভিজ্ঞতা ও গ্রহণ যোগ্যতা।
ইতিহাস খুজলে দেখা যাবে প্রসিদ্ধ চার ইমাম তথা ইমাম আবু হানিফারহ., ইমাম শাফেয়ী রহ. , ইমাম মালেক রহ. ,ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহ. এক্ষেত্রে যতটা এগিয়ে আর কেউ তাদের সমকক্ষ নেই ।
*কেননা কোন একটা জিনিস গ্রহণযোগ্যতা পাওয়ার জন্য যা কিছু দরকার তার সবটাই তাদের মধ্যে ছিল।
* এমনকি তারা ছিলেন নবীজি ঘোষিত শ্রেষ্ঠ তিন যুগের মধ্যেই।
*তারা শুধু দু এক বিষয় নয় বরং সর্ববিষয়ে অভিজ্ঞ ছিলেন।
* তারা ছিলেন সমহারে গ্রহণযোগ্য।
* তাদের ব্যপারে আইম্মায়ে জরাহ ও তাদিলদের ও কোন দ্বিমত নেই।
*তাদের মতামত গুলো ছিল অন্যদের তুলনায় নির্ভুল।
* কেননা তাদের প্রত্যেকেরই গবেষণা বোর্ড ছিল। যার মাধ্যমে তারা উম্মাহর সমস্যার সমাধান দিতেন। বিশেষ করে ইমাম আবু হানিফার ৪০ জন যুগ শ্রেষ্ঠ উলামাদের সমন্বয়ে ফাতওয়া বোর্ড ছিল।
* তাদের মতামত গুলো যুগের পর যুগ সংরক্ষিত হয়ে আসছে ।
*প্রত্যেক যুগের শ্রেষ্ঠ উলামায়ে কেরাম এ চার মাজহাবের কোন না কোন মাজহাবের অনুসারী ছিলেন।
*পাশাপাশি তাদের মতামত গুলো গ্রন্থাকারে এখনো পর্যন্ত বহাল আছে।
*প্রত্যেক যুগেই তাদের প্রদত্ত সমাধানের প্রতিনিধিত্য করার মত যোগ্য আলেম ছিল, এখনো আছে। যারা যুগীয় প্রয়োজনে ইমামের দেখানো পথ অনুযায়ী সমাধান দিচ্ছেন। কোন কোন ক্ষেত্রে যদি সংযোজন / বিয়োজন করতে হয় নিয়ম মেনে তা ও করছেন।
সবচেয়ে বড় কথা হল, চার ইমামের এ কাজ ছিল একেবারে নির্মোহ ও একমাত্র আল্লাহ তায়ালাকে সন্তুষ্টি করার লক্ষে। তাদের ব্যপারে ভুল বুঝাবুঝি ও সন্দেহ করার ও কোন অবকাশ নাই। কেননা তারা এ টার্গেট নিয়ে কাজ করেন নি যে আমার কিছু অনুসারী হবে বা আমার সুনাম হবে ইত্যাদি । এমন কি তারা এ কথা বলে যাননি যে আমার কথা মানতে হবে।
বরং তারা কোরআন – সুন্নাহর আলোকে , একমাত্র আল্লাহ কে রাজী- খুশি করার জন্য, উম্মাহর আমল করতে যেন সহজ হয় এ লক্ষে ইজতেহাদ করে বিভিন্ন সমস্যার সমাধান দিয়ে গেছেন। আর এ সমাধান গুলোই পরবর্তীতে দেখা গেল আল্লাহর কাছে কবুল হয়ে গেল এবং এগুলো উম্মাহ চলার জন্য যথেষ্ট উপযোগী প্রমানিহল। ফলে পরবর্তী উলামাগন তাদের মতামত মানার ব্যপারে ঐক্যমত পোষণ করে নির্দ্বিধায় তাদের মতামত গ্রহণ করেছেন। আলাহামদুলিল্লাহ এখনো এ আমল ই চালু আছে। আগামীতেও বাকি থাকবে ইন শা আল্লাহ। মাঝে যারা বুঝে বা না বুঝে বিরুধিতা করছে তারা নিঃশেষ হয়ে যাবে। ইন শা আল্লাহ।
প্রচারেঃwww.jirubd.com
No comments:
Post a Comment