মহানবী হযরত মোহাম্মদ (দঃ)-এর পবিত্র বাণী
যেই ব্যক্তি পিয়াজ, রসুন এবং গেন্দনা ভক্ষণ করিবে, সে যেন (তাহার দুর্গন্ধ দূর না হওয়া পর্যন্ত) আমাদের মসজিদের নিকটে না আসে । কেননা মানুষ যাহাতে কষ্ট পায়, ফেরেশতাগণও তাহাতে কষ্ট পায় । -আল হাদীস (মুসলিম শরীফ ঃ ১১৩৬)
যেই ব্যক্তি আল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ করিবে এমন অবস্থায় যে,
তাহার মধ্যে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদের কোন চিহ্ন থাকিবে না ;
সে ক্ষতিগ্রস্ত অবস্থায় আল্লাহর সাথে সাক্ষাত করিবে। -আল হাদীস (ইবনে মাজাহ শরীফ ঃ ২৭৬৩)
আমি রাসুলে পাক (সাঃ)-এর নিকট উপস্থিত হইয়া তাঁহার কাছে বায়আত (অঙ্গীকারাবদ্ধ) হইলাম । তখন তাঁহার জামার বোতামগুলি খোলা ছিল । ওরওয়া (রহঃ) বলেন, তাই আমি শীতকালে ও গ্রীষ্মকালে মোয়াবিয়া (রাঃ) ও তাঁহার পুত্রকে জামার বোতাম খোলা অবস্থায় দেখেছি । - আল হাদীস (ইবনে মাজাহ শরীফ ঃ ৩৫৭৮)
রাসুলে পাক (সাঃ)
কে জিজ্ঞাসা করা হইল, মহিলারা তাদের পোষাকের আঁচল কি পরিমাণ ঝুলিয়ে পরিতে পারিবে । তিনি বলিলেন, এক বিঘত পরিমাণ । আমি (উম্মে সালামা রাঃ) বলিলাম, তাহা হইলে তো তাহার পা উন্মুক্ত হইয়া থাকিবে । তিনি বলিলেন, তাহা হইলে এক হাত পরিমাণ ঝুলিয়ে রাখিবে । ইহার চাইতে অধিক নয় । - আল হাদীস (ইবনে মাজাহ শরীফ ঃ ৩৫৮০)
যেই মুসলমানের তিনটি সন্তান মৃত্যুবরণ করিয়াছে, দোযখের আগুন তাহাকে স্পর্শ করিবে না - অবশ্য মিথ্যা শপথকারী উহার অন্তর্ভূক্ত নহে । - আল হাদীস (আল আদাবুল মুফরাদ ঃ ১৪৩)
AnsKvi
nB‡Z‡Q ÿwZKi e¯‘ | - Avj nv`xm
(Avj Av`veyj gydiv` t
479)
যেই
মুসলমানের দুইটি কন্যা
সন্তান হইবে এবং
সে তাহাদেরকে
তোমরা যাহাকে
পশুর সাথে কুকর্মে
লিপ্ত দেখিতে পাও,
তাহাকে এবং পশুটিকে
হত্যা কর । হযরত
আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস
(রাঃ)-কে জিজ্ঞাসা করা
হইল, পশুটির অপরাধ
কি ? তিনি বলিলেন,
আমি এই বিষয়ে
রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-এর নিকট থেকে
কিছু শুনি নাই ।
তবে আমার ধারণা,
যেই পশুর সাথে
এমন করা হইয়াছে,
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) তার গোশত
খাওয়া বা এটাকে
কোন কাজে লাগানো
লোকদের জন্য পছন্দ
করেন নাই । -আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ১৩৯৪)
যাহার
তিনটি কন্যা সন্তান
আছে এবং সে
তাহাদের (লালন-পালনের) ব্যাপারে
ধৈর্য্য ধারণ করে
এবং তাহাদিগকে সামর্থ
অনুযায়ী ভালো (খাওয়ায়)
পড়ায়, উহারা তাহার
জন্য জাহান্নামের আগুন
হইতে রক্ষাকারী অন্তরাল
হইবে । -আল হাদীস (আল আদাবুল
মুফরাদ ঃ ৭৩)
হযরত
আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ)
এক রাত্রে নামাজের
জন্য আযান দিয়েছিলেন ।
সেই রাতে খুবই
ঠাণ্ডা পড়িয়াছিল এবং
প্রচণ্ড বাতাস বহিতেছিল । তিনি আযানে (র
সাথে) বলিলেন ঃ “সকলেই
নিজ নিজ স্থানে
নামাজ আদায় করিয়া
নিন” । কেননা ঠাণ্ডা
ও বৃষ্টির রাতে
রাসুলে করীম (সাঃ) মুয়াজ্জিনকে
এই কথা ঘোষণা করিতে নির্দেশ
দিতেন যে, সকলেই
আপন আপন স্থানে
নামাজ আদায় করিয়া
নাও । -আল হাদীস (নাসাঈ শরীফ ঃ ৬৫৭)
ZvjvK gvÎB Kvh©Ki
nq | wKš‘ eyw×åó
I gwZåg †jv‡Ki
ZvjvK Kvh©Ki nq bv
| - Avj nvw`m (wZiwgRx kixd t 1131)
যদি কেয়ামত শুরু হইয়া যায় এবং তখন তোমাদের কাহারো হাতে খেজুরের চারা গাছ থাকে, তবে কিয়ামত আসার পূর্বেই সে যদি পারে এই চারা গাছটি যেন রোপন করিয়া নেয় । -
আল হাদীস (আল আদাবুল মুফরাদ ঃ ৪৮১)
gnvbex (mvt)
†hfv‡e Avgv‡`i‡K †KviAv‡bi
myiv wkÿv w`‡Zb,
wVK †Zgwb fv‡e
Avgv‡`i‡K GB †`vqvI
wkÿv w`‡Zb t- Avjøvû¤§v
Bbœx AvIhyweKv wgb
AvRvwe Rvnvbœvg, Iqv
AvIRyweKv wgb AvRvwej
Kei, Iqv AvIRyweKv
wgb wdZbvwZ gvwmwn
`v¾vj, Iqv AvIRyweKv
wgb wdZbvwZj gvnBqv
Iqvj gvgvwZ| A_v©r
†n Avjøvn ! Avwg
Rvnvbœv‡gi Av¸b †_‡K
†Zvgvi AvkÖq cÖv_©bv
Kwi‡ZwQ | Ke‡ii Avhve
nB‡Z †Zvgvi AvkÖq
cÖv_©bv Kwi‡ZwQ | gvmxn
`v¾v‡ji gnvmsKU nB‡Z
†Zvgvi Kv‡Q cvbvn
Pvwn‡ZwQ | Rxeb I
g„Zz¨i `ywe©cvK nB‡Z
AvkÖq cÖv_©bv Kwi‡ZwQ | - Avj nv`xm
(Avj Av`veyj gydiv` t
699)
মহানবী (সাঃ) যেভাবে আমাদেরকে কোরআনের সুরা শিক্ষা দিতেন, ঠিক তেমনি ভাবে আমাদেরকে এই দোয়াও শিক্ষা দিতেন ঃ- আল্লাহুম্মা ইন্নী আওযুবিকা মিন আজাবি জাহান্নাম, ওয়া আওজুবিকা মিন আজাবিল কবর,
ওয়া আওজুবিকা মিন ফিতনাতি মাসিহি দাজ্জাল, ওয়া আওজুবিকা মিন ফিতনাতিল মাহইয়া ওয়াল মামাতি । অর্থাৎ হে আল্লাহ ! আমি জাহান্নামের আগুন থেকে তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করিতেছি । কবরের আযাব হইতে তোমার আশ্রয় প্রার্থনা করিতেছি । মাসীহ দাজ্জালের মহাসংকট হইতে তোমার কাছে পানাহ চাহিতেছি । জীবন ও মৃত্যুর দুর্বিপাক হইতে আশ্রয় প্রার্থনা করিতেছি । - আল হাদীস (আল আদাবুল মুফরাদ ঃ ৬৯৯)
তালাক মাত্রই কার্যকর হয় । কিন' বুদ্ধিভ্রষ্ট ও মতিভ্রম লোকের তালাক কার্যকর হয় না । - আল হাদিস (তিরমিজী শরীফ ঃ ১১৩১)
কোন নারী যেন নিজের বোনের পাত্র খালি করিয়া নিজের পাত্র পূর্ণ করিবার জন্য তাহার তালাক প্রার্থনা না করে । - আল হাদিস (তিরমিজী শরীফ ঃ ১১৩০)
‡mB bvgvR c~Y©
nq bv, †hB
bvgv‡h †Kvb e¨w³
iæKz Ges wmR`vq
Zvi wcV †mvRv
iv‡L bv | -Avj nv`xm
(bvmvC kixd t 1114)
ivmy‡j Kixg (mvt)
wZbwU KvR †_‡K
wb‡la Kwiqv‡Qb, (wmR`vq)
Kv‡Ki b¨vq †VvKi
gviv, PZz®ú` Rv‡bvqv‡ii
b¨vq nvZ wewQ‡q
†`qv Ges ‡Kvb
e¨w³i GKwU ¯’vb‡K
bvgv‡hi Rb¨ wbw`©ó
Kwiqv †bIqv †hgb
DU †Kvb ¯’vb‡K
wbw`©ó Kwiqv †bq | -Avj
nv`xm (bvmvC kixd t 1115)
ivmyjyjøvn
(mvt) G‡Zv `xN©ÿY
hveZ bvgvR Av`v‡q
wjß _vwK‡Zb †h,
Zvunvi cweÎ cv
`yBwU (‡dvwj‡Z †dvwj‡Z)
dvwUqv hvIqvi Dcµg
nBZ | -Avj nv`xm (bvmvC kixd t 1648)
তোমাদের কেউ প্রস্রাব করিলে সে যেন তাহার পুরুষাঙ্গ তিনবার টান দেয় । এইভাবে তিনবার টান দেওয়াই তাহার জন্য যথেষ্ট বলিয়া গণ্য হইবে । -আল হাদীস (মুসনাদে ইমাম আহমদ
: ১৫৩ পৃষ্ঠা : ২১৬)
আমি মযী যৌন উত্তেজনার
কারণে নির্গত রসের
কারণে খুবই কষ্ট পাইতাম
এবং এই জন্য বেশী বেশী
গোসল করিতাম ।-আল হাদীস (মুসনাদে ইমাম আহমদ : ৮০
পৃষ্ঠা : ১৯৪)
আমি
তোমাকে একজন মুসলিম
মহিলা বিবাহ করাইলাম
আর তুমি তাহাকে
এইভাবে দূরে ঠেলিয়া
রাখিলে ।-আল হাদীস (নাসাঈ শরীফ ঃ ২৩৯৩)
তাহা
হইলে তুমি সর্বোত্তম
রোজা অর্থাৎ দাউদ
আঃ এর রোযা
পালন কর-আল হাদীস (নাসাঈ
শরীফ ঃ ২৩৯২)
যখনই
সে সন্তান প্রসব
করিয়াছে তখনই তাহার
ইদ্দত পূর্ণ হইয়া
গিয়াছে -আল হাদীস (নাসাঈ শরীফ ঃ ৩৫১৪)
রাসুলুল্লাহ সাঃ ইহরাম
অবস্থায় মক্কার উদ্দেশ্যে
রওয়ানা হইলেন শিকার
আহত হরিণ-আল হাদীস (নাসাঈ
শরীফ ঃ ২৮২১)
রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-কে জিজ্ঞাসা
করা হইল আপনার
আহলে বাইত-এর সদস্যগণের
মধ্যে আপনার সবচেয়ে
প্রিয় কে ? তিনি
বলিলেন ঃ আল হোসাইন ।
তিনি ফাতিমা (রাঃ)-কে বলিতেন ঃ
আমার দুই সন্তানকে
আমার নিকট ডাকিয়া
আন । তিনি তাদের
(শরীরের গন্ধ) শুঁকিতেন
এবং নিজের কলিজার
সাথে লাগাইতেন । -আল হাদীস (তিরমিযী শরীফ ঃ ৩৭১১)
হাসান এবং হোসাইন উভয়ে জান্নাতী যুবকদের সরদার । -আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ : ৩৭০৭)
-ব্যভিচারী
ব্যক্তি জিনায় লিপ্ত
থাকা অবস্থায় মোমিন
থাকে না । চোর
চুরি করার সময়
ঈমানদার থাকে না । তবে
তখনও অনুশোচনার সুযোগ
থাকে । -আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ২৬২৬)
আমি যাহাদেরকে
চাকুরি দেই, তাহাদেরকে
বেতনও দিয়ে থাকি ।
ইহার বাহিরে তাহারা
যাহা কিছু গ্রহন
করিবে তাহা স্রেফ
চুরি । -আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ
২৯৩৩)
Rvbœv‡Z
†hB evRvi Av‡Q,
Zvnv‡Z bvix-cyiæ‡li cÖwZK…wZ
Qvov Avi wKQzB
µq-weµq nB‡e bv |
hLb †KD †Kvb
Qwei AvKvsLv Kwi‡e,
mv‡_ mv‡_B Zvnv
cvBqv hvB‡e | -Avj nv`xm (wZiwgRx kixd t 2489)
জান্নাতে যেই বাজার আছে, তাহাতে নারী-পুরুষের প্রতিকৃতি ছাড়া আর কিছুর ক্রয়-বিক্রয় হইবে না । যখন কেউ কোন ছবির আকাংখা করিবে, সাথে সাথেই তাহা পাইয়া যাইবে । -আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ২৪৮৯)
একদা
তিনি হযরত আবু
হোরায়রার (রাঃ) সাথে দেখা
করিলে তিনি বলিলেন,
আমি আল্লাহর প্রার্থনা
করিতেছে তিনি যেন
আমাকে ও তোমাকে
বেহেশতের বাজারে মিলিত
করেন ।.... -আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ২৪৮৮)
আমার উম্মতগণ যেই দরজা দিয়া বেহেশতে প্রবেশ করিবে, তাহার প্রস' হইবে দ্র্বতগামী অশ্বারোহীর তিন দিনের পথ । তাহা সত্ত্বেও এতো ভীড় হইবে যে, তাহাদের কাঁধ ঢলিয়া পড়িবার উপক্রম হইবে । -আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ২৪৮৭)
আমরা
প্রায় চল্লিশজন লোক
একটি তাবুতে রাসুলাল্লাহ (সাঃ)-এর সাথে
ছিলাম । তখন নবী করীম (সাঃ)
আমাদেরকে বলিলেন, তোমরা
কি এই ব্যাপারে
সন্তুষ্ট যে, তোমরা
বেহেশতবাসীদের সংখ্যার এক-চতুর্থাংশ
হইবে ? উপস্থিত সাহাবীগণ
বলিলেন, হ্যাঁ । তিনি
আবার বলিলেন, তোমরা
এক-তৃতীয়াংশ সংখ্যক হইলে
কি সন্তুষ্ট আছো ?
তাঁহারা বলিলেন, হ্যাঁ ।
তিনি পুণরায় বলিলেন, তোমরা
সংখ্যায় অর্ধেক হইলে
খুশী আছো কি ?
মুসলিম ব্যক্তি ব্যতীত
কেউ বেহেশতে প্রবেশ
করিতে পারিবে না ।
তোমরা তো মুশরিকদের
তুলনায় কালো ষাঁড়ের
চামড়ায় সাদা (একটি)
পশম সদৃশ অথবা
লাল ষাঁড়ের চামড়ায়
কালো (একটি) পশম
সদৃশ । - আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ২৪৮৬)
আমি
একদিন মসজিদে গিয়া
দেখিলাম লোকেরা (অপ্রয়োজনীয়)
আলাপ আলোচনায় লিপ্ত
আছে । পরে হযরত
আলী (রাঃ)-এর নিকট
গেলাম । বলিলাম, হে
আমিরুল মো‘মিনীন, দেখিতেছেন
না লোকেরা নানা
কথাবার্তায় মশগুল ? তিনি বলিলেন,
ইহারা কি তাই
করিতেছে ? আমি বলিলাম,
হ্যাঁ । তিনি বলিলেন,
শোন, আমি তো
রাসুলাল্লাহ (সাঃ)-কে বলিতে শুনিয়াছি
যে, সাবধান, অচিরেই
ফিতনা-ফাসাদ (দাঙ্গা-হাঙ্গামা)
দেখা দিবে । আমি
বলিলাম, তাহা হইতে
বাঁচার উপায় কি,
ইয়া রাসুলাল্লাহ ? তিনি
বলিলেন, আল্লাহর কিতাব ।
তাহাতে আছে তোমাদের
পূর্ববর্তীদের সংবাদ এবং
পরবর্তীদের সংবাদ । আর
তোমাদের জন্য ফায়সালার
বিধান । ইহা হইল
(সত্য ও মিথ্যার)
পার্থক্যকারী । ইহা নিরর্থক
নয় । যে ব্যক্তি
অহংকার বশত তাহা
ছাড়িয়া দিবে আল্লাহ
তাহার ঘাড় ভাঙিয়া
দিবেন । ইহাকে ছাড়িয়া
যেই ব্যক্তি সুপথ
চাহিবে আল্লাহ তাহাকে
পথভ্রষ্ট করিয়া দিবেন ।
ইহা হইল আল্লাহ
তায়ালার সুদৃঢ় রজ্জু ।
ইহা হইল পূর্ণ
প্রজ্ঞাপূর্ণ উপদেশ । ইহা
হইল সরল সঠিক
পথ । ইহার অনুকরণে
মানুষের চিন্তাধারা বক্র
হয়, এতে মুখে
জড়তা আসে না ।
জ্ঞানীগণ ইহা থেকে
(জ্ঞান অর্জনে) কখনও
পরিতৃপ্ত হন না । বার বার
পাঠেও তা কখনও
পুরনো হয় না । ইহার বিস্ময়ের
শেষ নাই । ইহা
এমন গ্রন্থ যা
শোনার পরে জিনেরা
এই কথা না
বলিয়া থাকিতে পারে
নাই যে, আমরা
তো এক বিস্ময়কর
কুরআন শ্রবণ করিয়াছি
যাহা সঠিক পথ
প্রদর্শন করে । সুতরাং
আমরা তাহাতে বিশ্বাস
স্থাপন করিয়াছি (সুরা জিন ঃ ১-২)।
যেই ব্যক্তি ইহার
অনুসরণে কথা বলে
সে সত্য বলে ।
যে ইহার অনুযায়ী
কাজ করে সে
প্রতিফল লাভ করে
থাকে । যে ইহা
অনুযায়ী ফায়সালা দেয় সে ন্যায়বিচার
করে আর যেই
ব্যক্তি ইহার দিকে
ডাকে সে সরল
পথের সন্ধান পায় ।
হে আওয়ার, তোমার
প্রতি এই কথাগুলোকে
মজবুতভাবে ধারণ কর । -
আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ২৯০৬)
হিশাম
ইবনে মুগীরা গোত্রের
লোকেরা আলী ইবনে
আবু তালিবের নিকট
তাহাদের মেয়ে বিবাহ
দেওয়ার ব্যাপারে আমার
কাছে অনুমতি প্রার্থনা
করিয়াছে । কিন্তু আমি
অনুমতি দিব না,
অনুমতি দিব না,
অনুমতি দিব না । তবে আলী
ইবনে আবু তালিব
ইচ্ছা করিলে আমার
কন্যাকে তালাক দিয়া
তাহাদের মেয়ে বিবাহ
করিতে পারে । ফাতিমা
হইল আমার শরীরের
টুকরা । তাঁহার নিকট
যাহা খারাপ লাগে,
আমার কাছেও তাহা
খারাপ লাগে । তাঁহার
জন্য যাহা কষ্টদায়ক,
আমার জন্যও তাহা
কষ্টদায়ক । - আল হাদীস
(তিরমিজী শরীফ ঃ ৩৮০৪)
একদা
আমি ঘুমন্ত অবস্থায় (স্বপ্নে) দেখিতে
পাইলাম যে, আমার
সামনে জামা পরিহিত
লোকদেরকে উপস্থিত করা
হইতেছে । তাহাদের কাহারো
জামা বুক পর্যন্ত
এবং কাহারো জামা
তারও নিচে পর্যন্ত ।
তখন ওমর আমার
সামনে আসিল এবং
তাহার পরনে ছিল
লম্বা জামা, যাহা
সে হেঁচড়িয়ে চলছিল ।
লোকেরা জিজ্ঞাসা করিল,
ইয়া রাসুলাল্লাহ ! আপনি
ইহার কি ব্যাখ্যা
করেন ? তিনি বলিলেন,
ইহার দ্বারা ধর্ম
(পরায়নতা) বুঝানো হইয়াছে । - আল
হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ২২৩০)
যেই
ব্যক্তি মনগড়া (মিথ্যা) স্বপ্ন
বর্ণনা করিবে, কিয়ামতের
দিন তাহাকে দুইটি
যবের দানায় গিঁট
লাগাইতে বাধ্য করা
হইবে ; যদিও সে
তাহাতে গিঁট লাগাইতে
পারিবে না । - আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ২২২৮)
হযরত
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (সাঃ)
যখন জামরা আকাবায়
আসিলেন, তখন উপত্যকার
মধ্যস্থলে দাঁড়াইলেন, কিবলামুখী
হইলেন এবং ডান
ভ্রু বরাবর উঁচু করিয়া কংকর
নিক্ষেপ আরম্ভ করিলেন ।
তিনি সাতটি কংকর
নিক্ষেপ করিলেন এবং
প্রতিটি কংকর মারার
সময় আল্লাহু আকবার
বলিলেন । তারপর তিনি
বলিলেন, আল্লাহর শপথ !
যিনি ব্যতীত আর
কোন উপাস্য নাই,
যেই সত্তার উপর
সুরা বাকারা অবতীর্ণ
হইয়াছে তিনি এখান
থেকেই কংকর নিক্ষেপ
করিয়াছেন । - আল হাদীস
(তিরমিজী শরীফ ঃ ৮৪৪)
আমি
নবী করীম (সাঃ)-কে ছোট
কঙ্কর দিয়া রমী
করিতে দেখিয়াছি । হুজুরে
পাক (সাঃ) সূর্য ঢলে
পড়ার পর পাথর
নিক্ষেপ করিতেন । আল্লাহর
রাসুল (সাঃ) কোরবানীর দিন
আরোহী অবস্থায় জামরায়
কংকর নিক্ষেপ করিয়াছেন ।
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) জামরায় কংকর
নিক্ষেপের জন্য হাঁটিয়া
যাইতেন এবং হাঁটিয়া
ফিরিয়া আসিতেন । -আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ৮৪০-৮৪৩)
আমরা
মুযদালিফায় অবস্থানরত ছিলাম ।
তখন ওমর ইবনে
খাত্তাব (রাঃ) বলিলেন, মুশরিকরা
সূর্যোদয় না হওয়া
পর্যন্ত এখান থেকে
রওয়ানা হইত না ।
তাহারা বলিত, হে
সাবির ! আলোকিত হও ।
কিন্তু রাসুলে করীম (সাঃ)
তাহাদের বিপরীত নীতি
অনুসরণ করিয়াছেন । হযরত
ওমর (রাঃ)ও সূর্য ওঠার
আগেই রওয়ানা হন । -আল
হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ৮৩৯)
আল্লাহর
নিকট শহীদের জন্যে
ছয়টি পুরস্কার । (১) -আল
হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ১৬০৮)
রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-কে জিজ্ঞাসা
করা হইল, কোন
ব্যক্তি সর্বোত্তম ? তিনি
বলিলেন, যে ব্যক্তি
আল্লাহর পথে জিহাদ
করে । তাহারা আবার
জিজ্ঞাসা করিলেন, তারপর
কে ? তিনি বলিলেন,
যেই ঈমানদার ব্যক্তি
পাহাড়ের কোন উপত্যকায়
আশ্রয় নেয়, নিজের
প্রভুকে ভয় করিয়া
চলে এবং নিজের
অনিষ্ট থেকে মানুষকে
নিরাপদে রাখে । -আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ১৬০৭)
তিনি (হযরত ওমর রাঃ)
উসামা (রাঃ)-র বেতন নির্ধারন
করিলেন তিন হাজার
পাঁচশত দিরহাম এবং (নিজের
পুত্র) আবদুল্লাহ ইবনে
ওমর (রাঃ)-র বেতন নির্ধারন
করিলেন তিন হাজার ।
ফলে আবদুল্লাহ ইবনে
ওমর (রাঃ) তাহার পিতাকে
বলিলেন, আপনি ওসামাকে
কেন আমার উপরে মর্যাদা
দিলেন ? আল্লাহর কসম !
সে কোন যুদ্ধে
আমাকে অতিক্রম করিতে
পারে নাই । হযরত
ওমর (রাঃ) বলিলেন, তোমার
পিতার চাইতে (ওসামার পিতা)
যায়েদ (রাঃ) ছিল রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-এর অধিক
প্রিয়পাত্র । তোমার চেয়ে উসামা
ছিল রাসুলূল্লাহ (সাঃ)-এর অধিক
প্রিয়পাত্র । তাই আমি
আমার প্রিয়পাত্রের উপরে
রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-এর
প্রিয়পাত্রকে অগ্রাধিকার দিয়াছি । -আল
হাদিস (তিরমিজী শরীফ ঃ ৩৭৫১)
লোকেরা বলিল,
হে আল্লাহর রাসুল (সাঃ) !
আপনি যদি কাউকে
খলীফা নিযুক্ত করিয়া
যাইতেন । তিনি বলিলেন, আমি
কাউকে তোমাদের খলীফা
নিয়োগ করিয়া গেলে
এবং তোমরা তাহার
অবাধ্যতায় লিপ্ত হইলে
তোমাদেরকে শাস্তি দেওয়া
হইবে । সুতরাং হোযায়ফা
তোমাদের নিকট যাহা
বর্ণনা করে তাহাকে
সত্য বলিয়া গ্রহন
কর এবং ইবনে
মাসউদ তোমাদেরকে যাহা
কিছু পড়ায় তাহা
পড়িয়া নাও ।-আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ৩৭৫০)
আব্বাস
ইবনে আবদুল মোত্তালিব (রাঃ) রাগান্বিত
অবস্থায় রাসুলে করীম (সাঃ)-এর
নিকট প্রবেশ করেন । তখন
আমি তাঁহার নিকট
উপস্থিত ছিলাম । তিনি জিজ্ঞাসা
করিলেন, কিসে আপনাকে
ক্ষুদ্ধ করিয়াছে ? তিনি
বলিলেন, হে আল্লাহর
রাসুল ! আমাদের সাথে
কুরাইশদের কি হইল ?
তাহারা নিজেরা যখন
পরস্পর মিলিত হয়,
তখন উজ্জ্বল চেহারায়
মিলিত হয় । কিন্তু
তাহারা আমাদের (হাশিম
বংশীয়দের) সাথে ইহার
বিপরীত অবস্থায় মিলিত
হয় । (ইহা শুনে)
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এতই অসন্তুষ্ট
হন যে, তাঁহার
মুখমন্ডল রক্তিম বর্ণ
ধারণ করে । তারপর
তিনি বলিলেন ঃ সেই
মহান সত্তার কসম
যাঁহার হাতে আমার
প্রাণ ! কোন ব্যক্তির
অন্তরে ঈমান প্রবেশ
করিতে পারে না,
যে পযর্ন্ত না
সে আল্লাহ ও তাঁহার
রাসুলের (সন্তুষ্টির) জন্য আপনাদেরকে
ভালবাসে । অতঃপর তিনি
বলিলেন ঃ হে লোক
সকল ! যে কেউ
আমার চাচাকে কষ্ট
দিল সে যেন
আমাকেই কষ্ট দিল ।
কেননা কোন ব্যক্তির
চাচা তাহার পিতৃস্থানীয় । -আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ৩৬৯৮)
একদা
আমাদের নিয়ে একটু
বেশী বেলা থাকিতেই
আসরের নামাজ পড়েন,
তারপর ভাষণ দিতে
দাঁড়ান । উক্ত ভাষণে
কিয়ামত পর্যন্ত যেই
সব ঘটনা ঘটিবে
সেই সম্পর্কেই তিনি
আমাদেরকে অবহিত করেন ।
কেউ সেগুলো মনে
রেখেছে এবং কেউ
আবার ভুলিয়া গেছে । তাঁর
ভাষণে তিনি যা
বলিয়া ছিলেন তাহার
মধ্যে ছিল ঃ দুনিয়াটা
সবুজ-শ্যামল ও সুমিষ্ট (আকর্ষনীয়) আর আল্লাহ
তোমাদেরকে ইহার উত্তরাধিকারী
করিয়াছেন । .... -আল হাদীস
(তিরমিজী শরীফ ঃ ২১৩৭)
আমার
পরে শীঘ্রই তোমরা
স্বজনপ্রীতি, পক্ষপাতিত্ব ও
তোমাদের অপছন্দনীয় বহু
বিষয় দেখিতে পাইবে । সাহাবীগণ বলিলেন,
ইয়া রাসুলুল্লাহ (সাঃ) !
আমাদেরকে তখন কি
করিতে আদেশ করেন ?
তিনি বলিলেন ঃ তোমাদের উপর
তাহাদের যে অধিকার
রহিয়াছে, তাহা তোমরা
পূর্ণ করিবে এবং
তোমাদের অধিকার আল্লাহর
নিকট প্রার্থনা করিবে । -আল
হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ২১৩৬)
একদা
জনৈক আনসারী বলিলেন,
ইয়া রাসুলুল্লাহ ! আপনি অমুককে
কর্মকর্তা নিয়োগ করিয়াছেন
অথচ আমাকে করেন
নাই । রাসুলে পাক (সাঃ) বলিলেন ঃ অচিরেই তোমরা
আমার পরে স্বজনপ্রীতি
দেখিতে পাইবে । তখন তোমরা
ধৈর্য ধারণ করিবে
যতক্ষণ না হাওযে
কাওসারে আমার সাথে
তোমাদের সাক্ষাত হয় । -আল
হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ২১৩৫)
ফাতিমা বিনতে
আবি হুবাইশ নামক
জনৈকা মহিলা নবী
করীম (সাঃ)-এর দরবারে আসিয়া
বলিলেন ঃ হে আল্লাহর রাসুল !
আমি তো ইস্তিহাযায় (অতিরিক্ত জরায়ু রক্তক্ষরণে)
আক্রান্ত । আমি তো
পবিত্র হই না ।
এমতাবস্থায় আমি নামাজ
ছাড়িয়া দিব কি ?
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলিলেন ঃ না,
কারণ এই রক্ত
হায়েজের (মাসিক/ঋতুস্রাবের)
নয় বরং শিরা
থেকে বেরিয়ে আসা
রক্ত । সুতরাং যখন তোমার
হায়েজের নির্ধারিত দিনগুলি
আসে, তখন সেই
কয়দিন নামাজ ছাড়িয়া
দিবে আর হায়েজের
দিনগুলো চলিয়া গেলে
তোমার রক্ত ধুইয়া
নিবে এবং নামাজ
আদায় করিবে । -আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ১২৫)
দশ
বছর ধরিয়াও যদি
পানি না পাওয়া
যায়, তাহলেও একজন
মুসলিমের জন্য পবিত্র
মাটি পবিত্রতা অর্জনের
উপকরণরূপে বিবেচিত হইবে । পরে
যখন সে পানি
পাইবে, তখন তাহা
দিয়া নিজের শরীর
ধুইয়া নিবে । ইহাই
তাহার জন্য উত্তম । -আল
হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ১২৪)
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) (মদীনায়
হিজরতের পরে) তাহার
(আনসার ও মোহাজির)
সাহাবীদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব
বন্ধন সৃষ্টি করিয়া
দেন । তখন আলী (রাঃ)
অশ্রুসিক্ত নয়নে বলিলেন,
হে আল্লাহর রাসুল !
আপনি আপনার সাহাবীদেরকে
ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ
করিয়াছেন, অথচ আমাকে
কারো সাথে ভ্রাতৃত্বের
বন্ধনে আবদ্ধ করিয়া
দেন নাই । রাসুলুল্লাহ (সাঃ) তাহাকে
বলিলেন ঃ দুনিয়া ও
আখিরাতে তুমি আমারই
ভাই । -আল হাদিস (তিরমিজী শরীফ ঃ ৩৬৫৮)
চার
ব্যক্তিকে ভালবাসিতে আল্লাহ
আমাকে আদেশ করিয়াছেন
এবং তিনি আমাকে
ইহাও অবহিত করিয়াছেন
যে, তিনিও তাহাদেরকে
ভালবাসেন । জিজ্ঞাসা করা হইল,
হে আল্লাহর রাসুল !
আমাদেরকে তাহাদের নামগুলো
বলুন । তিনি বলিলেন ঃ
আলী (রাঃ)ও তাহাদের অন্তর্ভূক্ত ।
এই কথা তিনি
তিনবার বলিলেন । (অবশিষ্ট তিনজন
হইলেন) আবু জার,
মেকদাদ এবং সালমান (রাঃ) । -আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ৩৬৫৬)
কোন মুনাফিক আলী (রাঃ)-কে
ভালবাসিতে পারে না এবং কোন
ঈমানদার তাহার প্রতি
বিদ্বেষ পোষণ করিতে
পারে না । -আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ৩৬৫৫)
উম্মে
সালামা (রাঃ)-এর ঘরে নবী
করীম (সাঃ)-এর উপর এই
আয়াত নাজিল হয় ঃ
হে নবী-পরিবার ! আল্লাহ
তো চাহেন তোমাদের
থেকে অপবিত্রতা দূর
করিতে এবং তোমাদেরকে
সম্পূর্ণরূপে পবিত্র করিতে (৩৩ঃ৩৩)। তখন রাসুলে
করীম (সাঃ) হযরত ফাতিমা,
হাসান ও হুসাইন (রাঃ)-কে ডাকেন
এবং তাহাদেরকে একখানা
চাদরে ঢাকিয়া নেন । হযরত আলী (রাঃ)
তাঁহার পিছনে ছিলেন,
তিনি তাহাকেও চাদরে
ঢাকিয়া নেন । তারপর
বলিলেন ঃ হে আল্লাহ !
ইহারা আমার পরিবার (আহলে
বাইত)। অতএব তুমি তাহাদের
থেকে অপবিত্রতা দূর
করিয়া দাও এবং
তাহাদেরকে উত্তমরূপে পবিত্র
কর । তখন উম্মে
সালামা (রাঃ) বলিলেন, হে
আল্লাহর রাসুল ! আমিও
কি তাহাদের অন্তর্ভূক্ত ?
তিনি বলিলেন ঃ তুমি
নিজের স্থানে আছো
এবং কল্যাণের মধ্যেই
আছো । -আল হাদীস (তিরমিযী শরীফ ঃ ৩৭২৫)
আমি রাসুলুল্লাহ
(সাঃ)-কে তাঁহার বিদায় হজ্জে আরাফাতের
দিন তাঁর কাসওয়া
নামক উস্ট্রীতে আরোহিত
অবস্থায় ভাষণ দিতে দেখিয়াছি এবং তাহাকে বলিতে শুনিয়াছি
ঃ হে
মানবমণ্ডলী ! নিশ্চয় আমি তোমাদের মাঝে এমন জিনিস রাখিয়া যাইতেছি,
তোমরা তাহা ধারণ বা অনুসরণ
করিলে কখনও পথভ্রষ্ট
হইবে না ঃ আল্লাহর
কিতাব (পবিত্র কোরআন) এবং আমার ইতরাত (অর্থাৎ
আহলে বাইত বা পবিত্র পরিবার)। -আল
হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ৩৭২৪)
রাসুলে পাক (সাঃ)-এর যুগে (একবার) ঈদুল আযহার সময় বেদুঈনদের কিছু পরিবার (খাদ্যাভাবের কারণে) দুর্বল হয়ে পড়লে নবী করীম (সাঃ) বলিলেন, তোমরা তিনদিনের
প্রয়োজন পরিমাণ গোশত জমা রাখিয়া বাকী গোশত দান করিয়া দাও । পরবর্তী
সময়ে লোকেরা বলিলেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ (সাঃ) ! লোকেরা কোরবানীর পশুর চামড়া দিয়া পাত্র তৈরী করে এবং তাহার ভেতরে চর্বি বিগলিত করে । রাসুলে পাক (সাঃ) বলিলেন, তাহাতে কি হইয়াছে ? তাহারা বলিলেন, আপনিই তো বলিয়াছেন
যে, তিনদিনের বেশী কোরবানীর গোশত আহার করা নিষেধ । তিনি বলিলেন, আমি তো বেদুঈনদের
দুরবস্থার কারণে এই কথা বলিয়াছিলাম । কাজেই এখন তোমরা খাইতে পার, জমা রাখিতে পার, দান করিতে পার । -আল হাদীস (মুসলিম শরীফ ঃ ৪৯৪৩)
তোমরা জিলহজ্জ মাসের চাঁদ দেখিতে পাইলে এবং কুরবানী করার ইচ্ছা করিলে, তোমাদের চুল এবং নখ কাটা থেকে বিরত থাকিবে । - আল হাদীস (মুসলিম শরীফ ঃ ৪৯৫৮)
বেদনাদায়ক
কোন
কথা
শুনিবার
পরে
আল্লাহর
তুলনায়
অধিক
ধৈর্যশীল
আর
কোন
সত্তা
নাই । মানুষ
আল্লাহর
সাথে
(অন্যকে
উপাস্য)
শরীক
করে
এবং
তার
সাথে
সন্তান
জুড়ে
দেয়,
তারপরও
তিনি
তাদেরকে
ক্ষমা
করে
দেন
এবং
তাদের
খাওয়া-পড়ার ব্যবস্থা
করেন । -আল হাদীস (মুসলিম
শরীফ ঃ ৬৮২৩)
‡Kqvg‡Zi w`b
Kv‡di‡`i‡K ejv nB‡e,
Zzwg wK ej
hw` Zzwg `ywbqv
fwZ© ¯^‡Y©i gvwjK
nI, Zvnv nB‡j
gyw³cY¯^iƒc Zvnv w`qv
Zzwg wK wb‡R‡K
kvw¯Í nB‡Z iÿv
Kwi‡e ? †m ewj‡e,
n¨vu| ZLb Zvnv‡K
ejv nB‡e, †Zvgvi
wbKU nB‡Z †Zv
Bnvi PvB‡ZI mnR
e¯‘ PvIqv nBqvwQj |
Avi Zvnv nBj,
Zzwg Avgvi mv‡_ (Dcvm¨iƒ‡c KvD‡K)
kixK Kwi‡e bv |
Zvnv nB‡j Avwg
†Zvgv‡K ‡`vh‡L cÖ‡ek
Kive bv | wKš‘
Zzwg Zvnv bv
K‡i wki‡K wjß
nBqvQ | -Avj nv`xm (gymwjg kixd t 6826-28)
‡gvwg‡bi D`vniY
km¨‡ÿÎ m`„k, evZvm
me©`v Zvnv‡K Av‡›`vwjZ
K‡i | Abyiƒcfv‡e gywg‡bi
DciI me©`v wec`-Avc`
Avm‡Z _v‡K| wKš‘
(KcU gymjgvb ev)
gybvwd‡Ki `„óvšÍ n‡jv
†`e`viæ Mv‡Qi b¨vq,
g~jmn Dc‡o hvq
wKš‘ Av‡›`vwjZ nq bv
| -Avj nv`xm (gymwjg kixd t 6835)
bex Kixg (mvt)
mvaviYZ GK mv (Pvi
†KwR) cvwb w`‡q
†Mvmj Ki‡Zb Ges
GK gyÏ (GK †KwR)
cvwb w`‡q ARy
Ki‡Zb | - Avj nv`xm (†evLvix
kixd t 1 LÛ : 200)
বেহেশতীদের
মধ্যে
সর্বনিম্ন
(মর্যাদার)
ব্যক্তিরও
থাকবে
আশি
হাজার
চাকর,
বাহাত্তর
হাজার
স্ত্রী । মতি,
যবরজদ
এবং
ইয়াকুত
পাথরে
নির্মিত
(ইরাকের)
জাবিয়া
থেকে
(ইয়েমেনের)
সানা
পর্যন্ত
দূরত্বের
সমান
বিস্তৃত
এক
বিরাট
গুম্বুজ
বিশিষ্ট
প্রাসাদ
তার
জন্য
প্রতিষ্টা
করা
হবে । -আল হাদীস (তিরমিজী
শরীফ ঃ ২৫৬৪)
নবী
করীম (সাঃ) সাধারণত
এক
সা (চার কেজি)
পানি
দিয়ে
গোসল
করতেন
এবং
এক
মুদ্দ (এক কেজি)
পানি
দিয়ে
অজু
করতেন । - আল হাদীস (বোখারী শরীফ ঃ ১ খন্ড : ২০০)
GK iv‡Z
ivmyjyjøvn (mvt) Gkvi bvgv‡Ri
mgq we‡kl e¨¯ÍZvi
Kvi‡Y bvgv‡h wej¤^
Kwi‡jb, GgbwK Avgiv
gmwR‡` Nywg‡q cwojvg
Avevi RvwMqv DwVjvg |
Avevi Nywg‡q cwojvg
Ges Avevi RvwMqv
DwVjvg| Zvici bex
Kwig (mvt) Avgv‡`i wbKU
Avwmqv ewj‡jb, †Zvgiv e¨ZxZ
`ywbqvi Aci †KnB
GB iv‡Z GB
bvgv‡Ri Rb¨ A‡cÿv
Kwi‡Z‡Q bv | Avgvi
D¤§‡Zi Ici KóKi
bv nB‡j Zvnv‡`i‡K
wbqv Avwg GB
mg‡qB (Gkvi) bvgvR
cwoZvg | -Avj nv`xm (gymwjg kixd t 1321-22)
এক রাতে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এশার নামাজের সময় বিশেষ ব্যস্ততার কারণে নামাযে বিলম্ব করিলেন, এমনকি আমরা মসজিদে ঘুমিয়ে পড়িলাম আবার জাগিয়া উঠিলাম । আবার ঘুমিয়ে পড়িলাম এবং আবার জাগিয়া উঠিলাম । তারপর নবী করিম (সাঃ) আমাদের নিকট আসিয়া বলিলেন, তোমরা ব্যতীত দুনিয়ার অপর কেহই এই রাতে এই নামাজের জন্য অপেক্ষা করিতেছে না । আমার উম্মতের ওপর কষ্টকর না হইলে তাহাদেরকে নিয়া আমি এই সময়েই (এশার) নামাজ পড়িতাম । -আল হাদীস (মুসলিম শরীফ ঃ ১৩২১-২২)
কোন বান্দা
হারাম কাজে লিপ্ত
হওয়ার ভয়ে হালাল
অক্ষতিকর বিষয় ত্যাগ
না করা পর্যন্ত আল্লাহভীরুদের পর্যায়ে পৌঁছতে
পারবে না। -আল হাদীস (তিরমিযী শরীফ ঃ
২৩৯৩)
কেয়ামতের দিন
তোমাদের প্রত্যেকের সাথেই
তার প্রভূ আল্লাহ্
তায়ালা কথা বলবেন।
তার এবং তার
প্রতিপালকের মাঝখানে কোন
দোভাষী থাকবে না।
সে তার ডান
দিকে তাকিয়ে পার্থিব
জীবনে পাঠানো কৃতকর্ম
ছাড়া আর কিছুই
দেখতে পাবে না।
সে তার বাম
দিকে তাকিয়েও দুনিয়ার
জীবনে করা কৃতকর্ম
ছাড়া কিছুই দেখতে
পাবে না। তারপর
সে তার সামনে
তাকিয়ে দেখতে পাবে
জাহান্নাম (এর আগুন)।
তোমাদের মধ্যে যে
ব্যক্তি (দরিদ্রকে) এক
টুকরা খেজুর দান
করার মাধ্যমেও যদি
নিজেকে জাহান্নাম থেকে
বাচাঁতে পারে,
তবে সে যেন
তাই করে। -আল
হাদীস (তিরমিযী শরীফ ঃ ২৩৫৭)
তোমার ভাইয়ের
সাথে ঝগড়া করো না,
তাকে উপহাস করো
না এবং তার
সাথে এমন অঙ্গীকার
করো না যা
পরে তুমি ভঙ্গ
করবে। -আল হাদীস (তিরমিযী শরীফ ঃ
১৯৪৫)
ঝগড়াটে (স্বভাবের)
হওয়াই তোমার পাপিষ্ট
হওয়ার জন্য যথেষ্ট (প্রমাণ)। -আল হাদীস (তিরমিযী শরীফ ঃ
১৯৪৪)
তোমরা তোমাদের রোগীদেরকে জোর করে খাওয়াতে যেয়ো না। কেননা ঐশ্বর্যময় আলস্নাহ তায়ালাই তাদেরকে পানাহার করান। -আল হাদীস
(তিরমিযী শরীফ ঃ ১৯৯০)
তিনটি জিনিসের
মধ্যে অমঙ্গল থাকতে
পারে ঃ- নারী,
বাড়ি এবং বাহন। -আল
হাদীস (তিরমিযী শরীফ ঃ ২৮২৪)
যাহার নিকট
পরামর্শ চাওয়া হয়, সে (সুপরামর্শ
দেওয়ার বিষয়ে) আমানতদার। -আল
হাদীস (তিরমিযী শরীফ ঃ ২৮২৩)
Lei`vi
! †Zvgiv
gwnjv‡`i mv‡_ Aev‡a
†`Lv mvÿvZ K‡iv
bv| Avbmvi m¤úª`v‡qi
GK †jvK ej‡jb,
Ò‡n Avjøvn&i ivmyj (mvt) !
†`ei m¤ú‡K© Avcbvi
gZ wK ?Ó wZwb
ej‡jb, Ò‡m †Zv
mvÿvZ g„Zy¨ (`~Z
mgZzj¨)Ó| -Avj nv`xm
(wZiwghx kixd t 1109)
একবার আবদুলস্নাহ ইবনে ওমর (রাঃ) বাদ্যযন্ত্রেও আওয়াজ শুনে কানে আঙুল ঢুকিয়ে দেন। তারপর সেখান থেকে দূরে গিয়ে আমাকে বললেন ঃ হে নাফে ! তুমি কি এখনও কোন আওয়াজ শুনতে পাচ্ছ ? আমি বললাম ঃ না। তখন তিনি তাঁর কান থেকে আঙুল বের করে বললেন ঃ একদিন আমি রাসুলুলস্নাহ (সাঃ) এর সাথে ছিলাম, তিনি এরূপ শব্দ শুনে এরূপ করেছিলেন। -আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ ৪৮৪৬)
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এশার নামাযের পূর্বে শয়ন করতে এবং ইহার (এশার) পরে কথাবার্তা বলতে নিষেধ করেছেন। -আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ ৪৭৭৬)
সেই ব্যক্তি আমাদের দলভুক্ত নয় যে গোঁড়ামী করে অন্যদের সাথে লড়াই করে এবং যে ব্যক্তি পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে মারা যায় সেও আমাদের দলভুক্ত নয়। -আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ ৫০৩৫)
যখন কোন ব্যক্তি তার কোন ভাইকে ভালবাসে, তখন সে যেন তাকে বলে যে ঃ আমি তোমাকে ভালবাসি। -আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ ৫০৩৮)
আমি রাসুলুলৱাহ (সাঃ) এর সাহাবীগণকে কখনও এতো খুশী হতে দেখিনি যেমন তারা খুশী হয়েছিলেন এই কথায়, যখন এক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করেছিল ঃ হে আলৱাহ্্র রাসুল ! এক ব্যক্তি অপর এক ব্যক্তিকে তার ভাল কাজের জন্য ভালবাসে কিন' সে নিজে তেমন (ভাল) কাজ করতে পারে না ? তখন রাসুলুলৱাহ (সাঃ) বললেন ঃ মানুষ তারই সাথী হবে, যাকে সে ভালবাসে। -আল হাদীস (আবু দাউদ শরীফ ঃ ৫০৪১)
জীবন্ত করব দেওয়া
কন্যা (শিশু) এবং তার মা
- উভয়ই জাহান্নামী। -আল হাদীস (আবু
দাউদ শরীফ ঃ ৪৬৪৪)
একদা আমরা হযরত মিকদাদ ইবনে আসওয়াদ (রাঃ)-এর নিকট বসা ছিলাম
। এমন সময় জনৈক ব্যক্তি সামনে দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল
। সে বলল, অভিনন্দন সেই দুই নয়নের প্রতি যা আলস্নাহ্্র রাসুলকে দেখেছে
। আল্লাহর কসম ! আমাদেরও একানত্ম ইচ্ছা হয় দেখি যা আপনি দেখেছেন
। প্রত্যক্ষ করি যা আপনি প্রত্যক্ষ করেছেন
। এতে মিকদাদ (রাঃ) ক্রুদ্ধ হয়ে ওঠেন
। আর এতে আমি আশ্চর্য হলাম
। কারণ লোকটি যা বলেছে তা তো ভালই। ইহার পর তিনি আগন্তুকের দিকে মুখ করে বললেন, কী করে একজন লোক এমন একটি দৃশ্য কামনা করতে পারে যা আল্লাহ তায়ালা তার কাছ থেকে অদৃশ্য করে রেখেছেন
। অথচ সে জানে না ঐ দৃশ্য দেখলে তার অবস্থা কেমন হতো ? আল্লাহর কসম ! বহু সম্প্রদায় আল্লাহর রাসুলের সান্নিধ্যে এসেছে, কিন্তু তারা তাঁর দাওয়াত গ্রহন করেনি, ফলে জাহান্নামের বানিন্দা হয়েছে
। (তুমি যে তাদের দলভুক্ত হতে না তার নিশ্চয়তা কোথায় ?) তোমরা আল্লাহর প্রশংসা করছো না কেন ? আল্লাহ তোমাদেরকে এমনভাবে নির্বাচন করেছেন যে, তোমরা তোমাদের প্রভূকে জানতে পেরেছ, তোমাদের নবী (সাঃ)-এর আনীত বিষয়সমূহের সত্যায়ন করে এবং অন্যের উপরে গযবের দায় চাপিয়ে নিজেরা মুক্ত থেকেছ
। আল্লাহর শপথ ! আল্লাহ তাঁর রাসুল (সাঃ)-কে কঠিনতম এক সময়ে প্রেরণ করেছিলেন
। সেটি ছিল অন্ধকার যুগ, যখন মূর্তিপূজার চাইতে উত্তম কোন ধর্ম ছিল না
। এমনি এক সময়ে সত্য ও মিথ্যার মানদন্ড নিয়ে রাসুল (সাঃ) আগমন করলেন
। তিনি সত্যকে মিথ্যা থেকে পৃথক করে দিলেন
। বিচ্ছেদ সৃষ্টি করে দিলেন পিতা ও সন্তানের মধ্যে
। কেউ দেখতে পেল তার পিতা, সন্তান ও ভাই কাফির রয়ে গেছে এবং আল্লাহ (দয়া করে) ঈমানের জন্য তার অন্তরের তালা খুলে দিলেন
। সে জানে, তার প্রিয়জনরা ঐ অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে নিশ্চিত জাহান্নামে প্রবেশ করবে
। সুতরাং এই অবস্থায় তার চক্ষু স্থির থাকতে পারে না
। এই বিষয়টির প্রতি ঈঙ্গিত করে আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে বলেন ঃ যারা প্রার্থনা করে, হে আমাদের প্রতিপালক ! আমাদেরকে এমন স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি দান করুন যারা আমাদের জন্য নয়ন প্রীতিকর হবে
। -আল হাদীস (মুসনাদে আহমদ ঃ ঈমান অধ্যায় ঃ ৮০)
hLb `yBRb
gymjgvb ci¯úi ZjIqvi
wb‡q hy‡× wjß
n‡e, ZLb nZ¨vKvix
Ges wbnZ e¨w³
DfqB Rvnvbœvgx n‡e|
wRÁvmv Kiv n‡jv,
†n Avjøvn&&i ivmyj !
wbðq nZ¨vKvix Rvnvbœv‡g
hv‡e, wKš‘ wbnZ
e¨w³ †Kb ? wZwb
ej‡jb, †mI Zvi
m½x‡K nZ¨v Kivi
B”Qv K‡iwQj| -Avj nv`xm (mybvb
Be‡b gvRvn t 3964)
কেয়ামতের দিন আল্লাহর নিকট সেই ব্যক্তি সর্বাপেক্ষা নিকৃষ্ট বলে গণ্য হবে, যে অন্যের পার্থিব স্বার্থের জন্য নিজের আখিরাত নষ্ট করেছে
। -আল হাদীস (সুনান ইবনে মাজাহ ঃ ৩৯৬৬)
Ggb GKwU
gnvwech©q Awbevh© hv
mgMÖ Avie f‚wg‡Z
Qwo‡q co‡e| GB
AivRKZvq wbnZ e¨w³iv
n‡e Rvnvbœvgx| †mB
mgq gy‡Li K_v
Zievwii AvNv‡Zi PvB‡ZI
KwVbZi n‡e| -Avj nv`xm (mybvb
Be‡b gvRvn t 3967)
‡Zvgv‡`i †Kn
wb‡Ri ARv‡šÍB gy‡L
Avjøvn&&i mš‘wóg~jK Ggb
K_v D”PviY K‡i
hvi djvdj m¤ú‡K©
†m Rv‡b bv|
Avjøvn& ZvÕqvjv GB
K_v e‡`Šj‡Z wKqvgZ
ch©šÍ Zvui mš‘wó
wj‡L †`b| Ab¨w`‡K
†Zvgv‡`i †KD Avjøvn&&i Amš‘wóg~jK
Ggb K_v D”PviY
K‡i hvi cwiYwZ
m¤ú‡K© Zvi †Kvb
Lei bvB| GB
K_vi Kvi‡Y Avjøvn&& ZvÕqvjv
wKqvgZ ch©šÍ Zvui
Amš‘wó wj‡L †`b| -Avj
nv`xm (mybvb Be‡b gvRvn t 3969)
gvbyl Avjøvn&&i Amš‘wóg~jK
GKwU K_v e‡j
†d‡j Ges Zv‡Z
wKQz g‡b K‡i
bv, GB K_vwUi
Kvi‡Y mËi eQi
ch©šÍ †m Rvnvbœv‡gi
M‡Z© cwZZ n‡Z
_vK‡e| -Avj nv`xm (mybvb Be‡b
gvRvn t 3970)
মানুষ আল্লাহর অসন্তুষ্টিমূলক একটি কথা বলে ফেলে এবং তাতে কিছু মনে করে না, এই কথাটির কারণে সত্তর বছর পর্যন্ত সে জাহান্নামের গর্তে পতিত হতে থাকবে । -আল হাদীস (সুনান ইবনে মাজাহ ঃ ৩৯৭০)
mrKv‡Ri Av‡`k,
Amr Kv‡R wb‡la
Ges gnvb Avjøvn&&i wRwKi
e¨ZxZ gvby‡li cÖwZwU
K_v Zvi Rb¨
ÿwZi KviY n‡q
`vuov‡e| -Avj nv`xm (mybvb Be‡b
gvRvn t 3974)
সৎকাজের আদেশ, অসৎ কাজে নিষেধ এবং মহান আলৱাহ্্র জিকির ব্যতীত মানুষের প্রতিটি কথা তার জন্য ৰতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। -আল হাদীস (সুনান ইবনে মাজাহ ঃ ৩৯৭৪)
ঈমানদার ব্যক্তি একই সাপের গর্ত থেকে কখনও দুইবার দংশিত হয় না। -আল হাদীস (সুনান ইবনে মাজাহ ঃ ৩৯৮২)
ivmyjyjøvn&&
(mvjøvjøvû ZvÕAvjv AvjvBwn
Iqvmvjøvg) †jvK‡`i‡K `vuov‡bv
Ae¯’vq RyZv ci‡Z
wb‡la K‡i‡Qb| -Avj nv`xm (mybvb
Be‡b gvRvn t 3618)
(nhiZ Igi
Be‡b LvËve (ivt) e‡jb)
Avwg ivmyjyjøvn&&
(mvjøvjøvû ZvÕAvjv AvjvBwn
Iqvmvjøvg) -‡K w`‡bi †ejvq
ÿzavi hš¿Yvq QUdU
Ki‡Z †`‡LwQ| wZwb
Ggb †Kvb wb¤œgv‡bi
†LRyiI †c‡Zb bv,
hv w`‡q †cU
fi‡Z cv‡ib| -Avj
nv`xm (mybvb Be‡b gvRvn t 4146)
wbðq Avjøvn&& ZvÕAvjv
†Zvgv‡`i evwn¨K AvK…wZ
I ab-m¤ú‡`i cÖwZ
ZvKvb bv, eis
wZwb †Zvgv‡`i Kg©
Ges AšÍ‡ii cÖwZ
jÿ¨ K‡ib| -Avj
nv`xm (mybvb Be‡b gvRvn t 4143)
(‡Qvqv‡P †ivM
ev †iv‡Mi) msµgY
e‡j wKQz †bB|
ZLb GKRb †jvK
`vuwo‡q ejj, Ò‡n
Avjøvn&&i ivmyj ! D‡Ui
Pg©‡ivM nq, c‡i
Ab¨vb¨ DU Zvi
ms¯ú‡k© G‡m Pg©©‡iv‡M
AvµvšÍ nqÓ| wZwb
ej‡jb, Bnv n‡jv
fvM¨wjwc Ges (Ab¨_vq)
ej cÖ_gwU‡K †K
(msµgY) K‡i‡Q ? -Avj nv`xm (mybvb
Be‡b gvRvn t 3540)
(ছোয়াচে রোগ বা রোগের) সংক্রমণ বলে কিছু নেই। তখন একজন লোক দাঁড়িয়ে বলল, “হে আলৱাহ্্র রাসুল ! উটের চর্মরোগ হয়, পরে অন্যান্য উট তার সংস্পর্শে এসে চর্র্মরোগে আক্রান্ত হয়”। তিনি বললেন, ইহা হলো ভাগ্যলিপি এবং (অন্যথায়) বল প্রথমটিকে কে (সংক্রমণ) করেছে ? -আল হাদীস (সুনান ইবনে মাজাহ ঃ ৩৫৪০)
‡h e¨w³
evbv‡bv (A_©vr wg_¨v) ¯^cœ
eY©bv Ki‡e, wKqvg‡Zi
w`b Zv‡K `yBwU
h‡ei `vbvq wMuU
jvMv‡Z eva¨ Kiv
n‡e| hw`I †m
Zv‡Z wMuU jvMv‡Z
cvi‡e bv| -Avj nv`xm (wZiwgRx kixd t 2228)
Avgvi D¤§‡Zi
cyiæl‡`i Rb¨ ‡ikgx
†cvlvK Ges ¯^‡Y©i
AjsKvi e¨envi nvivg
Ges bvix‡`i Rb¨
nvjvj Kiv n‡q‡Q| -Avj
nv`xm (wZiwgRx kixd t 1665)
GK`v Avwg
NygšÍ Ae¯’vq (¯^‡cœ) †`wL
†h, Avgvi mvg‡b
Rvgv cwiwnZ †jvK‡`i‡K
nvwRi Kiv n‡”Q|
Zv‡`i Kv‡iv Rvgv
eyK ch©šÍ Ges
Kv‡iv Rvgv Zvi
wb‡P ch©šÍ| ZLb
Igi Avgvi mvg‡b
G‡jv Ges Zvui
ci‡b wQj j¤^v
Rvgv, hv †m
†nuPwo‡q PjwQj| †jv‡Kiv
wR‡Ám Kij, ‡n
Avjøvn&&i ivmyj (mvt)
! Avcwb
Bnvi wK e¨vL¨v
K‡ib ? wZwb ej‡jb t
Bnvi Øviv ag©
(civqbZv) eySv‡bv n‡q‡Q| -Avj
nv`xm (wZiwgRx kixd t 2230)
GK`v ivmyjyjøvn (mvt) wRÁvmv
Kwi‡jb, †Zvgv‡`i g‡a¨
†KD †Kvb ¯^cœ
†`‡L‡Qv wK ? GK
e¨w³ ejj, Avwg
¯^‡cœ †`‡LwQ †h
AvKvk †_‡K GKwU
`vuwocvjøv †b‡g G‡jv|
Zvici Avcbv‡K I
Avey eKi‡K IRb
Kiv nj| Avcbvi
IRb Avey eK‡ii
PvB‡Z ‡ekx nj|
Zvici Avey eKi
Ges Igi‡K IRb
Kiv nj Ges
Zv‡Z Avey eKi
fvix n‡jb| AZtci
Igi I Dmgvb‡K
IRb Kiv nj
Ges Zv‡Z Ig‡ii
IRb †ekx nj|
Zvici `vuwocvjøv‡K Zz‡j
†bIqv nj| Ggb
mgq Avgiv bex
Kixg (mvt)-Gi †Pnvivq Amš‘wói
fve jÿ¨ Kijvg| -Avj
nv`xm (wZiwgRx kixd t 2231)
ag© nBj
Kj¨vY Kvgbvi bvg|
ivmyjyjøvn (mvt) GB K_v
wZbevi ej‡jb| mvnvexMY
wRÁvmv Ki‡jb, †n Avjøvn&&i ivmyj (mvt) !
Kvnvi Kj¨vY Kvgbv
Kiv ? wZwb ej‡jb,
Avjøvn&&i, Zvui wKZv‡ei,
gymjgvb‡`i ‡bZ…e‡M©i Ges
mvaviY gymjgvb‡`i| -Avj
nv`xm (wZiwgRx kixd t 1875)
GK gymjgvb
Aci gymjgv‡bi fvB|
†m Zvi mv‡_
wek¦vmNvZKZv Ki‡e bv,
Zvi m¤ú‡K© wg_¨v
ej‡e bv, Zv‡K
Acgvb Ki‡e bv|
cÖ‡Z¨K gymjgv‡bi gvbm¤§vb,
ab-m¤ú` I i‡³i (Rxe‡bi)
Ici n¯Í‡ÿc Kiv
Aci gymjgv‡bi Ici
nvivg| (ey‡Ki w`‡K
Bkviv K‡i) ci‡nRMvix
GLv‡b| -Avj nv`xm (wZiwgRx kixd t 1877)
GK †gvwgb
Aci †gvwg‡bi Rb¨ GKwU my`„p AÆvwjKv¯^iƒc| hvnvi
GK Ask Aci
Ask‡K kw³kvjx K‡i| -Avj
nv`xm (wZiwgRx kixd t 1878)
‡Zvgv‡`র cÖ‡Z¨‡KB wbR
gymwjg fvB‡qi Avqbv¯^iƒc|
AZGe †m hw`
Zvi g‡a¨ †Kvb
`vM (ÎæwU) jÿ¨ K‡i,
Z‡e Zv †hb
`~i K‡i †`q| -Avj
nv`xm (wZiwgRx kixd t 1879)
jyÏ
(bvgK ¯’vb)-Gi wbK‡U
Ckv (Avt) `v¾vj‡K nZ¨v
Ki‡eb| -Avj nv`xm (wZiwgRx kixd t 2190)
wb‡R‡K AcgvwbZ
Kiv †Kvb Cgvb`v‡ii
KvR bq| mvnvexMY
wRÁvmv Ki‡jb, Ò‡m
wKfv‡e wb‡R‡K AcgvwbZ
K‡i ?Ó ivmyjyjøvn (mv) ej‡jb,
ÒGgb KwVb wel‡q
wjß nIqv hvi
mvg_© Zvi bvBÓ| -Avj
nv`xm (wZiwgRx kixd t 2200)
GK`v bex
Kixg (mvt) wg¤^v‡i e‡m
nvm‡Z nvm‡Z ej‡jb,
ÒZvgxg Av`&& `vix
Avgv‡K GKwU mymsev`
ïwb‡q‡Q| Avwg Zv‡Z
Lykx n‡qwQ Ges
Avwg †Zvgv‡`i‡KI Zv
ïbv‡Z PvB| GK`v
wdwj¯Íx‡bi wKQz †jvK
†bŠKvq P‡o mgy`ª
wenv‡i †ewi‡qwQj| nVvr
Zviv mvM‡ii DËvj
Zi‡½ w`KåvšÍ n‡q
c‡o Ges GK
AcwiwPZ Øx‡c Dcw¯’Z
nq| †mLv‡b Zviv
GK wewPÎ cÖvYx
‡`L‡Z cvq| hvi
Pzj¸‡jv wQj Pviw`‡K
Qov‡bv| Zviv wR‡Ám
Ki‡jv, ÒZzwg †K ?Ó
†m DËi w`‡jv,
ÒAvwg Rvm&&mvmv
(AbymÜvbKvix)Ó| Zviv ej‡jv,
ÒZzwg Avgv‡`i‡K wKQz
AbymÜvb `vIÓ| †m
ej‡jv, ÒAvwg †Zvgv‡`i
wKQz ewjeI bv
Avi †Zvgv‡`i Kv‡Q
wKQz Rvb‡ZI PvBe
bv| eis †Zvgiv
GB Rbc‡`i †kl
cÖv‡šÍ hvI| ‡mLv‡b
Ggb GKRb †jvK
Av‡Q †h †Zvgv‡`i‡K
wKQz ej‡e Ges
†Zvgv‡`i Kv‡Q wKQz
Rvb‡ZI PvB‡eÓ| AZtci
Avgiv MÖv‡gi †kl
cÖv‡šÍ wM‡q †`L‡Z
‡cjvg GKwU †jvK
wkK‡j Ave× Av‡Q|
†m Avgv‡`i ejj,
†Zvgiv wmwiqvi hyMvi
bvgK ¯’v‡bi SY©vi Lei e‡jv|
Avgiv ejjvg, Zv
cvwbc~Y© Ges GLbI m‡e‡M
cvwb wbM©Z n‡”Q|
‡m ejj, eynvqiv (Zvevixqv) DcmvM‡ii
wK Lei Zv
Avgv‡K ej| Avgiv
ejjvg, Zv cvwbc~Y©
Ges GLbI m‡e‡M cvwb
cÖevwnZ n‡”Q| ‡m
cyYivq ejj, RW©vb
I wdwj¯Íx‡bi ga¨eZx©
¯’v‡b Aew¯’Z evqmvb
bvgK †LRyi evMv‡bi
Lei e‡jv| Zv‡Z
wK dj Drcbœ
nq ? Avgiv ejjvg,
nu¨v| †m Avevi
wR‡Ám Ki‡jv, bex
m¤ú‡K© e‡jv, wZwb
wK †cÖwiZ n‡q‡Qb ?
Avgiv ejjvg, nu¨v|
†m ej‡jv, †jvKRb
Zvui Kv‡Q wfo‡Q
†Kgb ? Avgiv ejjvg,
LyeB `ªæZ| eY©bvKvix
e‡jb, GB K_v
ï‡b ‡m Ggb
GK jvd w`‡jv
†h wkKj cÖvq
wQbœ K‡i †d‡jwQj|
Avgiv Zv‡K wR‡Ám
Kijvg, Zzwg †K ?
†m ejj, Avwg
`v¾vj| †m ZvB‡qev
Qvov mKj kn‡i
cÖ‡ek Ki‡e| ZvB‡qev
n‡jv g`xbv gbvIqviv| -Avj nv`xm (wZiwgRx kixd t 2199)
†Zvgiv evqy‡K
Mvwj w`I bv|
†Zvgiv AcQ›`bxq wKQz †`L‡Z ‡c‡j
GB †`vqv co‡e t
†n Avjøvn&& ! Avgiv
Avcbvi Kv‡Q Kvgbv
Kwi GB evqyi
Kj¨vY| Bnvi g‡a¨
†hB Kj¨vY wbwnZ
Av‡Q Zvnv Ges
†m †hB wel‡q
Avw`ó n‡q‡Q Zvi
Kj¨vY| Avgiv Avcbvi
Kv‡Q AvkÖq PvB GB evqyi
AwbóZv †_‡K, Bnvi g‡a¨
wbwnZ ÿwZ †_‡K
Ges †m †h
wel‡q Avw`ó n‡q‡Q
Zvi AKj¨vY †_‡K| -Avj
nv`xm (wZiwgRx kixd t 2198)
Ggb †Kvb
bex Av‡mb bvB,
whwb Zvui RvwZ‡K
Kvbv wg_¨vev`x `v¾vj
m¤ú‡K© mveavb K‡ib
bvB| †R‡b †i‡Lv
†m Aek¨B Kvbv
n‡e| Avi †Zvgv‡`i
Avjøvn&& †Zv AÜ bb| H
wg_¨vev`xi `yB †Pv‡Li
ga¨eZx© ¯’v‡b ÔKv‡diÕ
kãwU wjLv _vK‡e| -Avj
nv`xm (wZiwgRx kixd t 2151)
n¾ wKsev
Igiv Dcj‡ÿ¨ Be‡b
mvBq¨v` GK`v Avgvi
mv_x n‡jv| mg¯Í
†jvK P‡j †M‡jv
wKš‘ Avwg I
†m ‡cQ‡b c‡o
†Mjvg| Avwg Zvi
mv‡_ GKv n‡q
†M‡j †jv‡Kiv Zvi
m¤ú‡K© hv ejvewj
KiZ Zv g‡b
D`q n‡j Avwg
fxZ-mš¿¯¿ n‡q †Mjvg|
GK ¯’v‡b Avwg
wekÖv‡gi Rb¨ †_‡g
Zv‡K ejjvg, H
¯’v‡b Mv‡Qi Kv‡Q
†Zvgvi gvjcÎ †i‡L
`vI| eY©bvKvix e‡jb, Zvici
†m GKwU †cqvjv
wb‡q GKcvj eKixi
wbKU †M‡jv Ges
wKQz `ya †`vnb
K‡i Avgvi wbKU
wb‡q G‡jv| ‡m
Avgv‡K ejj, †n
Avey mvC` ! `ya
cvb Kiæb| gvbyl
Zvi m¤ú‡K© bvbv
K_v ejvewj Kivi
Kvi‡Y Zvi nv‡Zi
wKQz cvb Kiv
Avwg cQ›` Kijvg
bv| Kv‡RB Avwg Zv‡K ejjvg,
AvR‡Ki w`bwU Lye
Mi‡gi, Ggb w`‡b
Avwg `ya cvb
cQ›` Kwi bv| ZLb †m
Avgv‡K ewjj, †n
Avey mvC` ! †jv‡Kiv
Avgv‡K I Avgvi
m¤ú‡K© †h bvbvK_v
e‡j, †m Rb¨
Avgvi B”Qv nq
GKwU Mv‡Q iwk
†e‡ua dvuwm‡Z AvZ¥nZ¨v
Kwi| Avcwb wK
g‡b K‡ib Kv‡iv
Kv‡Q Avgvi welq
AÁvZ _vK‡jI Avcbv‡`i
wbKU †Zv Zv
†gv‡UB A¯úó bq|
Avcbviv †Zv bex
Kixg (mvt)-Gi nv`xm m¤ú‡K©
†ekx Rv‡bb| †n
Avbmvi m¤úª`vq ! ûRyi (mvt)
wK e‡jb wb
†h †m n‡e
Kv‡di ? A_P Avwg
†Zv gymjgvb| ivmyjyjøvn (mvt) wK
e‡jb wb †h
†m n‡e wbtmšÍvb ?
A_P Avwg g`xbvq
Avgvi mšÍvb †i‡L
G‡mwQ| ivmyjyjøvn (mvt) wK
e‡jb wb †h
Zvi Rb¨ g°v-g`xbvq
cÖ‡ek Kiv ‰ea bq
? Avwg
wK g`xbvevmx bB ?
Avwg ‡mLvb †_‡KB
†Zv Avcbvi mv‡_
g°vq G‡mwQ| Avey
mvC` (ivt) e‡jb, Avjøvn&&i kc_ !
†m AbeiZ GKUvi
ci GKUv hyw³
Dc¯’vcb Ki‡Z jvMj|
Ae‡k‡l Avwg g‡b
g‡b ejjvg, m¤¢eZ
Zvi Ici wg_¨v
Av‡ivc Kiv n‡q‡Q|
‡m Avevi ej‡jv,
†n Avey mvC` !
Avjøvn&&i kc_ ! Avwg
Avcbv‡K mwVK msev`
w`e| Avjøvn&&i kc_ !
Avwg wbtm‡›`‡n Zv‡K
(A_©vr `v¾vj‡K) wPwb|
Zvi wcZv‡KI wPwb
Ges eZ©gv‡b †m
†Kvb A‡j Av‡Q,
ZvI Rvwb| ZLb
Avwg ejjvg, †MvUv
w`bUvB †Zvi wbcvZ
hvK ! -Avj nv`xm (wZiwgRx kixd t 2192)
c„w_ex‡Z GLb
hviv RxweZ, GKk
eQi ci G‡`i
†KD Aewkó _vK‡e
bv| -Avj nv`xm (wZiwgRx kixd t 219৬)
একদা হযরত রাসুলে পাক (সাঃ) একদল সাহাবী নিয়ে ইবনে সাইয়্যাদের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তাদের মধ্যে ওমর ইবনে খাত্তাব
(রাঃ)
ছিলেন। সে তখন মাগালা গোত্রের দুর্গের পাশে বালকদের সাথে খেলা করছিল। সেও ছিল তখন কিশোর। সে টের পাওয়ার আগেই নবী করীম (সাঃ) গিয়ে তার পিঠে হাত চাপড় দিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তুমি কি সাড়্গ্য দাও যে আমি আলস্নাহ্র রাসুল’ ? ইবনে সাইয়াদ তাঁর দিকে তাকিয়ে বলল, আমি সাড়্গ্য দিচ্ছি যে আপনি নিরড়্গরদের রাসুল। হাদীস বর্ণনাকারী বলেন, তারপর নবী করীম (সাঃ)-কে সে বলল, আপনি কি সাড়্গ্য দিচ্ছেন যে আমিও আলস্নাহ্্র রাসুল ? রাসুলুলস্নাহ (সাঃ) বললেন, আমি তো আলস্নাহ্্ ও তাঁর রাসুলদের প্রতি ঈমান এনেছি। নবী করীম (সাঃ) পুণরায় তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, তোমার কাছে কি আসে ? ইবনে সাইয়াদ বলিল, আমার কাছে সত্যবাদীও আসে এবং মিথ্যুকও আসে। তারপর নবী করীম (সাঃ) বললেন, তোমার ব্যাপারটা তালগোল পাকিয়ে গেছে। অতঃপর হুজুরে পাক (সাঃ) বললেন, আমি তোমার জন্য একটি বিষয় গোপন রেখেছি, বলতো সেটি কি ? এই বলিয়া তিনি মনে মনে পাঠ করিলেন, আসমান সেদিন স্পষ্ট ধোয়ায় ঢেকে যাবে। (সুরা দুখান ঃ ১০) উত্তরে ইবনে সাইয়াদ বলিল, সেটা তো আদ্ দোখ (অর্থাৎ ধোয়া)। এই কথা শুনে হুজুর (সাঃ) বললেন, দূর হও ! তুই কখনও তোর ভাগ্যলিপি অতিক্রম করতে পারবি না। হযরত ওমর (রাঃ) বলিলেন, হে আলস্নাহ্্র রাসুল ! আমাকে অনুমতি দিন, ইহাকে হত্যা করি। নবী করীম (সাঃ) বলিলেন, সে যদি সত্যি (দাজ্জাল) হয়ে থাকে, তবে তুমি তার ওপর বিজয়ী হতে পারিবে না। আর সে যদি তা না হয়ে থাকে, তবে তাকে হত্যা করায় তোমার কোন কল্যাণ নেই। -আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ২১৯৫)
যে ব্যক্তি
(সিজদা থেকে) ইমামের
আগে মাথা উত্তোলন
করে, সে কি ভয় করে না যে, আল্লাহ তার মাথাকে গাধার মাথায় রূপানতরিত
করে দিতে পারেন
। -আল হাদিস (নাসাঈ শরীফ ৮৩১)
GKevi Avmgv
web‡Z Avey eKi (ivt)
ivmyjyjøvn (mvt)-Gi wbKU cvZjv
Kvco c‡o Avm‡j
wZwb Zvi w`K
†_‡K gyL wdwi‡q
†bb Ges ej‡jb t
†n Avmgv ! †g‡qiv
hLb cÖvß eq®‹v
nq, ZLb Zv‡`i
Ggb cvZjv Kvco
cwiavY Kiv DwPZ
bq, hv‡Z Zv‡`i
kixi †`Lv hvq|
Z‡e wZwb Bkviv‡Z
gyLgÐj I `yB
nv‡Zi Kwâ ch©šÍ
†Lvjv ivLvi wb‡`©k
†`b| -Avj nv`xm (Avey `vD`
kixd t 4061)
GK`v bex Kixg (mvt)
Zuvi Rxe‡bi †kl
w`‡K Avgv‡`i wb‡q
Gkvi bvgvR Av`vq
K‡ib| wZwb mvjvg
wdiv‡bvi ci fvlY
w`‡Z `uvwo‡q ej‡jb,
‡Zvgiv wK jÿ¨
K‡iQ AvR‡Ki GB
iv‡Zi cÖwZ ? hviv
GLb RxweZ Av‡Q
Zviv kZeQi ci
Avi RxweZ _vK‡e
bv| nv`xm eY©bvKvix
e‡jb, ivmyjyjøvn (mvt)-Gi e³e¨
kZeQ‡ii wel‡q Avjvc-Av‡jvPbvq wjß
n‡q †jv‡Kiv fyj
K‡i e‡m| ûRy‡i
cvK (mvt)-Gi evYx ÔkZ
eQi ci †KD
RxweZ _vK‡e bvÕ
Gi Zvrch© n‡jv
eZ©gv‡bi GB kZvãxwU
ZLb †kl n‡q
hv‡e| -Avj
nv`xm (wZiwgRx kixd t 2197)
একদা নবী করীম (সাঃ) তাঁর জীবনের শেষ দিকে আমাদের নিয়ে এশার নামাজ আদায় করেন। তিনি সালাম ফিরানোর পর ভাষণ দিতে দাঁড়িয়ে বললেন, তোমরা কি লৰ্য করেছ আজকের এই রাতের প্রতি ? যারা এখন জীবিত আছে তারা শতবছর পর আর জীবিত থাকবে না। হাদীস বর্ণনাকারী বলেন, রাসুলুলৱাহ (সাঃ)-এর বক্তব্য শতবছরের বিষয়ে আলাপ-আলোচনায় লিপ্ত হয়ে লোকেরা ভুল করে বসে। হুজুরে পাক (সাঃ)-এর বাণী ‘শত বছর পর কেউ জীবিত থাকবে না’ এর তাৎপর্য হলো বর্তমানের এই শতাব্দীটি তখন শেষ হয়ে যাবে। -আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ২১৯৭)
AZ¨vPvix
kvm‡Ki mvg‡b b¨vq
m½Z K_v ejv
me‡P‡q eo wRnv`| -Avj nv`xm (wZiwgRx kixd t 2120)
অত্যাচারী শাসকের সামনে ন্যায় সঙ্গত কথা বলা সবচেয়ে বড় জিহাদ। -আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ২১২০)
o
রাসুল (সাঃ) বলেনঃ আল্লাহতা‘আলা বলেছেন,
"হে আদম সন্তান, আমার ইবাদতের জন্য তুমি নিজের অবসর সময় তৈরী কর ওইবাদতে মন দাও, তাহলে আমি তোমার অন্তরকে প্রাচুর্য দিয়ে ভরে দেব এবং তোমার দারিদ্রতা ঘুচিয়ে দেব। আর যদি তা না কর, তবে তোমার হাতকে ব্যস্ততায় ভরে দেব এবং তোমার অভাব কখনোই দূর করব না।"
[তিরমিযী : ২৬৫৪; ইবন মাজা : ৪১০৭]
"হে আদম সন্তান, আমার ইবাদতের জন্য তুমি নিজের অবসর সময় তৈরী কর ওইবাদতে মন দাও, তাহলে আমি তোমার অন্তরকে প্রাচুর্য দিয়ে ভরে দেব এবং তোমার দারিদ্রতা ঘুচিয়ে দেব। আর যদি তা না কর, তবে তোমার হাতকে ব্যস্ততায় ভরে দেব এবং তোমার অভাব কখনোই দূর করব না।"
[তিরমিযী : ২৬৫৪; ইবন মাজা : ৪১০৭]
bex Kixg
(mvt) GKw`b Avgv‡K
Kwe DgvBq¨v Be‡b
Avwe mvj&‡Zi KweZv
‡kvbvB‡Z Av‡`k Kwi‡jb|
Avwg Zvnv‡K Dnv
‡kvbvB‡Z ïiæ Kwi‡j
wZwb ewj‡Z jvwM‡jb,
Av‡iv nDK ! Av‡iv
nDK ! GgbwK Avwg
GKkZ PiY Zvnv‡K
†kvbvBjvg| wZwb ewj‡jb,
Av‡iKUz nB‡jB GB
e¨w³ Bmjvg MÖnb
KwiZ| - Avj nv`xm (Avj Av`veyj
gydiv` : 877)
নবী করীম (সাঃ)
একদিন আমাকে কবি উমাইয়্যা ইবনে আবি সাল্তের
কবিতা শোনাইতে আদেশ করিলেন। আমি তাহাকে উহা শোনাইতে শুরম্ন
করিলে তিনি বলিতে লাগিলেন, আরো হউক
! আরো
হউক ! এমনকি আমি একশত চরণ তাহাকে শোনাইলাম।
তিনি বলিলেন, আরেকটু
হইলেই এই ব্যক্তি
ইসলাম গ্রহন করিত। -আল
হাদীস (আল আদাবুল মুফরাদ
৮৭৭)
GKw`b GKRb
†e`yCb ivmy‡j cvK
(mvt)-Gi `iev‡i Avwmqv
Dcw¯’Z nBj| ‡m
AZ¨šÍ cÖvÄj fvlvq
wKQz K_vevZ©v ewjj|
ZLb bex Kixg (mvt)
ewj‡jb, †Kvb †Kvb
fvl‡Y hv`yKix cÖfve
_v‡K Ges †Kvb
†Kvb KweZv nq
AZ¨šÍ ÁvbMf©| - Avj nv`xm (Avj
Av`veyj gydiv` : 386)
একদিন একজন বেদুঈন রাসুলে পাক (সাঃ)-এর দরবারে আসিয়া উপসি'ত হইল। সে অত্যন্ত প্রাঞ্জল ভাষায় কিছু কথাবার্তা বলিল। তখন নবী করীম (সাঃ) বলিলেন, কোন কোন ভাষণে যাদুকরী প্রভাব থাকে এবং কোন কোন কবিতা হয় অত্যন্ত জ্ঞানগর্ভ। - আল হাদীস (আল আদাবুল মুফরাদ : ৩৮৬)
Ave`yj gvwjK
Be‡b gviIqvb Zvnvi
cy·`i wkÿv`xÿv †`Iqvi
Rb¨ nhiZ kvex (int)-Gi
nv‡Z Zzwjqv †`b
Ges e‡jb, Bnvw`M‡K
Kve¨ wkÿv w`‡eb,
Zvnv‡Z Zvnviv D”Pvwfjvmx
I wbfx©K nB‡e|
Bnvw`M‡K †MvkZ LvIqvi
Af¨vm KivB‡eb, Bnv‡Z
Zvnv‡`i ü`‡qi kw³
e„w× cvB‡e| Bnv‡`i
g¯ÍK gyÐvBevi Af¨vm
KivB‡eb, Zvnv‡Z Bnv‡`i
Nvo k³ nB‡e| Ges Dnv‡`i
wbqv D”P ch©v‡qi
†jvK‡`i gRwj‡k ewm‡eb,
Dnv‡Z Zvnv‡`i mwnZ
K_vevZ©v ewjqv Zvnviv
K_v ejvi †KŠkj
AvqË Kwi‡Z cvwi‡e|
-
Avj nv`xm (Avj Av`veyj
gydiv` : 881)
আবদুল মালিক ইবনে মারওয়ান
তাহার পুত্রদের শিক্ষাদীক্ষা
দেওয়ার জন্য হযরত শাবী
(রহঃ)-এর হাতে তুলিয়া
দেন এবং বলেন, ইহাদিগকে কাব্য শিক্ষা দিবেন,
তাহাতে তাহারা উচ্চাভিলাসী
ও নির্ভীক হইবে ।
ইহাদিগকে গোশত খাওয়ার
অভ্যাস করাইবেন, ইহাতে তাহাদের হৃদয়ের
শক্তি বৃদ্ধি পাইবে ।
ইহাদের মস্তক মুণ্ডাইবার
অভ্যাস করাইবেন, তাহাতে
ইহাদের ঘাড় শক্ত হইবে
। এবং
উহাদের নিয়া উচ্চ পর্যায়ের লোকদের
মজলিশে বসিবেন, উহাতে তাহাদের সহিত কথাবার্তা বলিয়া তাহারা কথা বলার কৌশল আয়ত্ত করিতে পারিবে
। - আল
হাদীস (আল আদাবুল মুফরাদ : ৮৮১)
Avwg nhiZ
Ave`yjøvn Be‡b Igi (ivt)-‡K
ewj‡Z ïwbqvwQ, ivmyjyjøvn
(mvt)-Gi hy‡M c~e©‡`k
nB‡Z `yBRb evM¥x
†jvK (g`xbvq) Av‡m|
Zvnviv `yBR‡b †jvK
m¤§y‡L `uvovBqv wKQzÿY
e³„Zv Kwij| Zvici
ewmqv cwo‡jb| AZtci
ivmyjyjøvn (mvt)-Gi c‡ÿi e³v
nhiZ mv‡eZ Be‡b
Kv‡qm DwVqv `vuovB‡jb
Ges e³…Zv Kwi‡jb|
wKš‘ †kÖvZvgÐjx cÖ_‡gv³
`yBR‡bi e³…Zvq Awff‚Z
nBqv c‡ob| Zvici
ivmyjyjøvn (mvt) e³…Zv Kwi‡Z
DwV‡jb Ges ewj‡jb,
gvbegÐjx, e³e¨ mijfv‡e
ewj‡e| †Kbbv NyivBqv
†cPvBqv K_v ejv
kqZv‡bi KvR| Zvici
ivmyjyjøvn (mvt) ewj‡jb, †Kvb
†Kvb e³…Zvq hv`yKix
cÖfve _v‡K| - Avj
nv`xm (Avj Av`veyj gydiv` t 883)
আমি হযরত আবদুলস্নাহ ইবনে ওমর (রাঃ)-কে বলিতে শুনিয়াছি, রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-এর যুগে পূর্বদেশ হইতে দুইজন বাগ্মী লোক (মদীনায়) আসে । তাহারা দুইজনে লোক সম্মুখে দাঁড়াইয়া কিছুক্ষণ বক্তৃতা করিল । তারপর বসিয়া পড়িলেন । অতঃপর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-এর পক্ষের বক্তা হযরত সাবেত ইবনে কায়েস উঠিয়া দাঁড়াইলেন এবং বক্তৃতা করিলেন । কিন্তু শ্রোতামণ্ডলী প্রথমোক্ত দুইজনের বক্তৃতায় অভিভূত হইয়া পড়েন । তারপর রাসুলুলস্নাহ (সাঃ) বক্তৃতা করিতে উঠিলেন এবং বলিলেন, মানবমণ্ডলী, বক্তব্য সরলভাবে বলিবে । কেননা ঘুরাইয়া পেচাইয়া কথা বলা শয়তানের কাজ । তারপর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলিলেন, কোন কোন বক্তৃতায় যাদুকরী প্রভাব থাকে । - আল হাদীস (আল আদাবুল মুফরাদ ঃ ৮৮৩)
GK`v ivw·Z bex
Kixg (mvt) (Aw¯’iZvi Kvi‡Y)
NygvB‡Z cvwi‡ZwQ‡jb bv| ZLb wZwb
ewj‡jb, nvq ! Avgvi
mvnvex‡`i ga¨ nB‡Z
†KD hw` AvR‡K
iv‡Z Avgv‡K cvnvov
w`‡Zv| Ggb mgq
evwn‡i A‡¯¿i SbSbvwb
ïwb‡Z cvB‡jb | wZwb
wRÁvmv Kwi‡jb, †K ?
ejv nBj, mv`,
Bqv ivmyjyjøvn ! Avwg
Avcbv‡K cvnvov w`‡Z
AvwmqvwQ| AZtci ivmy‡j
cvK (mvt) ïBqv cwo‡jb|
GgbwK Avgiv Zvnvi
bv‡Ki WvK ïwb‡Z
cvBjvg| - Avj nv`xm (Avj
Av`veyj gydiv` t 886)
একদা রাত্রিতে নবী করীম (সাঃ) (অস্থিরতার কারণে) ঘুমাইতে পারিতেছিলেন না। তখন তিনি বলিলেন, হায় ! আমার সাহাবীদের মধ্য হইতে কেউ যদি আজকে রাতে আমাকে পাহাড়া দিতো। এমন সময় বাহিরে অস্ত্রের ঝনঝনানি শুনিতে পাইলেন । তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন, কে ? বলা হইল, সাদ, ইয়া রাসুলুলস্নাহ ! আমি আপনাকে পাহাড়া দিতে আসিয়াছি। অতঃপর রাসুলে পাক (সাঃ) শুইয়া পড়িলেন। এমনকি আমরা তাহার নাকের ডাক শুনিতে পাইলাম। - আল হাদীস (আল আদাবুল মুফরাদ ঃ ৮৮৬)
nhiZ
Ave`yjøvn Be‡b Igi
(ivt) Zvnvi cy·K
D”Pvi‡Yi fz‡ji Rb¨
gviai Kwi‡Zb| -
Avj nv`xm (Avj Av`veyj
gydiv` t 888)
হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ) তাহার পুত্রকে উচ্চারণের ভুলের জন্য মারধর করিতেন । - আল হাদীস (আল আদাবুল মুফরাদ ঃ ৮৮৮)
mveavb ! †Zvgv‡`i
mevB ivLvj (A_v©r `vwqZ¡kxj)
Ges †Zvgv‡`i mevB‡K
ivLvjx (A_v©r `vwqZ¡cvjb) m¤ú‡K©
cÖkœ Kiv nB‡e| whwb RbM‡Yi
†bZv, Zv‡K Zvi
ivLvjx m¤ú‡K© wRÁvmvev`
Kiv nB‡e| e¨w³
Zvi cwiev‡ii †jvK‡`i
ivLvj ; Zv‡K Zv‡`i
m¤ú‡K© cÖkœ Kiv
n‡e| `vm Zvi
gvwj‡Ki m¤ú‡`i ivLvj ;
GB m¤ú‡K© Zv‡K
wRÁvmvev` Kiv nB‡e|
AZGe ûwkqvi ! †Zvgv‡`i
mevB ivLvj Ges
†Zvgv‡`i mevB‡K wbR
wbR ivLvjx m¤ú‡K©
wRÁvmvev` Kiv nB‡e| -Avj nv`xm
(wZiwgRx kixd t 1650)
সাবধান ! তোমাদের সবাই রাখাল (অর্থাৎ দায়িত্বশীল) এবং তোমাদের সবাইকে রাখালী (অর্থাৎ দায়িত্বপালন) সম্পর্কে প্রশ্ন করা হইবে। যিনি জনগণের নেতা, তাকে তার রাখালী সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হইবে। ব্যক্তি তার পরিবারের লোকদের রাখাল ; তাকে তাদের সম্পর্কে প্রশ্ন করা হবে। দাস তার মালিকের সম্পদের রাখাল ; এই সম্পর্কে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হইবে। অতএব হুশিয়ার ! তোমাদের সবাই রাখাল এবং তোমাদের সবাইকে নিজ নিজ রাখালী সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হইবে। -আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ১৬৫০)
GK`v nhiZ
Avey eKi wmwÏK (ivt)
Zvnvi †Kvb †Mvjv‡gi
cÖwZ Awfm¤úvZ el©Y
Kwi‡jb| ZLb bex
Kixg (mvt) ewj‡jb, Kvevi
cÖwZcvj‡Ki Kmg ! †n
Avey eKi ! GKB
e¨w³ KLbI hyMcrfv‡e
wmwÏK Ges Awfm¤úvZKvix
nB‡Z cv‡i bv|
wZwb `yBevi wZbevi
Bnv ewj‡jb| Avey
eKi wmwÏK (ivt) †mB
w`bB †MvjvgwU‡K gy³
Kwiqv w`‡jb Ges
bex Kixg (mvt) Gi
wbK‡U Avwmqv ewj‡jb,
Avwg Avi KLbI
(Awfm¤úvZ) Kwie bv| - Avj
nv`xm (Avj Av`veyj gydiv` t 320)
একদা
হযরত
আবু
বকর
সিদ্দিক (রাঃ) তাহার কোন গোলামের প্রতি অভিসম্পাত বর্ষণ করিলেন। তখন নবী করীম (সাঃ) বলিলেন, কাবার
প্রতিপালকের
কসম ! হে
আবু
বকর ! একই
ব্যক্তি
কখনও
যুগপৎভাবে
সিদ্দিক
এবং
অভিসম্পাতকারী
হইতে
পারে
না।
তিনি
দুইবার
তিনবার
ইহা
বলিলেন।
আবু
বকর সিদ্দিক (রাঃ) সেই দিনই গোলামটিকে মুক্ত করিয়া দিলেন এবং নবী করীম (সাঃ) এর
নিকটে
আসিয়া
বলিলেন, আমি
আর
কখনও
(অভিসম্পাত) করিব
না।
- আল
হাদীস (আল আদাবুল মুফরাদ ঃ ৩২০)
‡hB e¨w³ Avgv‡`i
†QvU‡`i‡K †¯œn K‡i
bv Ges Avgv‡`i
eo‡`i‡K m¤§vb K‡i
bv, †m Avgv‡`i
`jfz³ bq| -
Avj nv`xm (Avj Av`veyj
gydiv` t 358)
যেই ব্যক্তি
আমাদের ছোটদেরকে স্নেহ করে না এবং আমাদের
বড়দেরকে সম্মান করে না, সে আমাদের দলভুক্ত
নয়। - আল হাদীস (আল
আদাবুল মুফরাদ ঃ ৩৫৮)
সাদাচুল বিশিষ্ট
মুসলমানের প্রতি সম্মান
প্রদর্শন, কোরআনের সেই বাহকদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন
যাহারা উহাতে বাড়াবাড়ি
করে না এবং উহার প্রতি নির্দয়ও হয় না এবং ন্যায়পরায়ণ শাসকগণের
প্রতি সম্মান প্রদর্শন
স্বয়ং আল্লাহকে সম্মান
প্রদর্শনের অন্তর্ভূক্ত। - আল হাদীস
(আল আদাবুল মুফরাদ ঃ ৩৫৯)
‡hB e¨w³
gvby‡li cÖwZ `qv
K‡i bv, gnvgwng
Avjøvn ZvqvjvI Zvi
cÖwZ `qv K‡ib
bv| - Avj nv`xm (Avj
Av`veyj gydiv` t 372)
যেই ব্যক্তি মানুষের প্রতি দয়া করে না, মহামহিম আল্লাহ্ তায়ালাও তার প্রতি দয়া করেন না। - আল হাদীস (আল আদাবুল মুফরাদ ঃ ৩৭২)
wcZvgvZv‡K Kvu`v‡bv
Ges Zv‡`i Aeva¨ZvI
gnvcvcmg~‡ni AšÍf©y³| -
Avj nv`xm (Avj Av`veyj
gydiv` t 31)
পিতামাতাকে কাঁদানো এবং তাদের অবাধ্যতাও মহাপাপসমূহের অন্তর্ভুক্ত। - আল হাদীস (আল আদাবুল মুফরাদ ঃ ৩১)
wcZv‡K Mvwj
†kvbv‡bv nB‡Z‡Q Avjøvn&&i wbKU
Ab¨Zg gnvcvc| -
Avj nv`xm (Avj Av`veyj
gydiv` t 28)
পিতাকে গালি শোনানো হইতেছে আল্লাহ্র নিকট অন্যতম মহাপাপ। - আল হাদীস (আল আদাবুল মুফরাদ ঃ ২৮)
‡h e¨w³
†Kvbiƒc c`©v QvovB
†Lvjv Qv‡` ivwÎ
hvcb K‡i, Zvnvi
wbivcËvi wR¤§v`vix cÖZ¨vnvi
K‡i †bIqv nq| - Avj
nv`xm (Avj Av`veyj gydiv` t 1209)
যে ব্যক্তি
কোনরূপ
পর্দা
ছাড়াই
খোলা
ছাদে
রাত্রি
যাপন
করে, তাহার নিরাপত্তার
জিম্মাদারী
প্রত্যাহার
করে
নেওয়া
হয়। - আল
হাদীস (আল আদাবুল
মুফরাদ ঃ ১২০৯)
BnvI mybœ‡Zi
AšÍf©y³ †h, hLb
†Kvb e¨w³ †Kv_vI
ewm‡e, ZLb Zvnvi
RyZv `yBwU Lywjqv
jB‡e Ges cv‡k¦©
ivwLqv w`‡e| - Avj nv`xm (Avj
Av`veyj gydiv` t 1207)
ইহাও সুন্নতের
অন্তর্ভুক্ত যে, যখন কোন ব্যক্তি
কোথাও বসিবে, তখন তাহার জুতা দুইটি খুলিয়া
লইবে এবং পার্শ্বে
রাখিয়া দিবে। - আল হাদীস (আল
আদাবুল মুফরাদ ঃ ১২০৭)
GK`v bex
Kixg (mvt) Nyg nB‡Z
RvMÖZ nB‡jb| DwVqv
†`‡Lb GKwU †bswU
B`uyi Ni †cvovBevi
Rb¨ mwjZv wbqv
Qv‡`i w`‡K DwV‡Z‡Q|
ZLb ivmy‡j Kixg (mvt)
Dnv‡K Awfkvc w`‡jb
Ges BnivgKvix‡`i Rb¨
Dnvi nZ¨v ˆea
Kwiqv w`‡jb| - Avj
nv`xm (Avj Av`veyj gydiv` t 1240)
একদা নবী করীম (সাঃ) ঘুম হইতে জাগ্রত হইলেন। উঠিয়া দেখেন একটি নেংটি ইদুঁর ঘর পোড়াইবার জন্য সলিতা নিয়া ছাদের দিকে উঠিতেছে। তখন রাসুলে করীম (সাঃ) উহাকে অভিশাপ দিলেন এবং ইহরামকারীদের জন্য উহার হত্যা বৈধ করিয়া দিলেন। - আল হাদীস (আল আদাবুল মুফরাদ ঃ ১২৪০)
ivmyjyjøvn (mvt) hLb
ivw·Z Nyg nB‡Z
DwV‡Zb, ZLb bvgvR
cwo‡Zb Ges bvgvh
†k‡l Avjøvn&&i Ggb
cÖksmv Kwi‡Zb hvnvi
wZwb †hvM¨ cvÎ|
AZtci Zvnvi †`vqvi
†kl Ask GBiƒc
nBZ, †n Avjøvn !
Avgvi AšÍ‡i byi (Av‡jv/‡R¨vwZ) `vb
Kiæb ! Avgvi Kv‡b
I †Pv‡L byi
`vb Kiæb ! Avgvi
Wv‡b I ev‡g
byi `vb Kiæb !
Avgvi m¤§y‡L I
cðv‡Z byi `vb
Kiæb Ges Avgvi
byi‡K e„w× Kiæb| - Avj nv`xm (Avj Av`veyj
gydiv` t 701)
রাসুলুলস্নাহ (সাঃ) যখন রাত্রিতে ঘুম হইতে উঠিতেন, তখন নামাজ পড়িতেন এবং নামায শেষে আল্লাহর এমন প্রশংসা করিতেন যাহার তিনি যোগ্য পাত্র। অতঃপর তাহার দোয়ার শেষ অংশ এইরূপ হইত, হে আল্লাহ ! আমার অন্তরে নুর (আলো/জ্যোতি) দান করুন ! আমার কানে ও চোখে নুর দান করুন ! আমার ডানে ও বামে নুর দান করুন ! আমার সম্মুখে ও পশ্চাতে নুর দান করুন এবং আমার নুরকে বৃদ্ধি করুন । - আল হাদীস (আল আদাবুল মুফরাদ ঃ ৭০১)
‡jv‡Ki
wg_¨vev`x mve¨¯Í nIqvi
Rb¨ BnvB h‡_ó
†h, †m hvnv
‡kv‡b ZvnvB wbwe©Pv‡i
eY©bv K‡i †eovq
Avi gymjgv‡bi Rb¨
Kvwe¨K fvlv wg_¨vi
kvwgj| - Avj nv`xm (Avj
Av`veyj gydiv` t 892)
লোকের মিথ্যাবাদী সাব্যস্ত হওয়ার জন্য ইহাই যথেষ্ট যে, সে যাহা শোনে তাহাই নির্বিচারে বর্ণনা করে বেড়ায় আর মুসলমানের জন্য কাব্যিক ভাষা মিথ্যার শামিল। - আল হাদীস (আল আদাবুল মুফরাদ ঃ ৮৯২)
nhiZ Avgi
Be‡b Avm (ivt) e‡jb,
Avgvi AevK jv‡M
†mB e¨w³i cÖwZ
†h fvM¨wjLb nB‡Z
`~‡i cvjvB‡Z Pvq
A_P fvM¨wjLb ALÛbxq|
Avi †mB e¨w³
hvnvi Aci fvB‡qi
†Pv‡L mvgvb¨ gqjvI
†`wL‡Z cvq A_P
wb‡Ri †Pv‡L Av¯Í
LwoKvVI Zvnvi `„wó‡MvPi
nq bv| Avi
†h Zvnvi Aci
fvB‡qi AšÍi‡K we‡Ølgy³
Kwi‡Z cÖqvk cvq
A_P Zvnvi wb‡Ri
AšÍ‡i Zvnv jvjb
K‡i| Avi Avgvi
†Mvcbxq e¨vcvi Kvnv‡iv
wbK‡U e¨³ Kwiqv
†`B ; AZtci Dnv
cÖKvk Kwiqv †`Iqvi
Rb¨ Kvnv‡KI frm©bv
Kwi bvB| Avi
†KbBev Avwg Zvnv‡K
frm©bv Kwie ; †hLv‡b
Avwg wb‡RB wb‡Ri
†Mvcb Z_¨ Pvwcqv
ivwL‡Z cvwi bvB| - Avj
nv`xm (Avj Av`veyj gydiv` t 894)
Avjøvn&&i `iev‡i
ZIev Ki| Avwg
Avjøvn&&i wbKU ‰`wbK GKkZevi ZIev
K‡i _vwK| - Avj nv`xm (Avj
Av`veyj gydiv` t 925)
আল্লাহ্র দরবারে তওবা কর । আমি আল্লাহ্র নিকট দৈনিক একশতবার তওবা করে থাকি । - আল হাদীস (আল আদাবুল মুফরাদ ঃ ৯২৫)
GKw`b
ivmyjyjøvn (mvt) bvgvR Lye
j¤^v K‡i co‡jb|
mvnvev‡q †KivgMY wRÁvmv
Ki‡jb, Bqv ivmyjyjøvn !
Avcwb †Zv G‡Zv
j¤^v KLbI bvgvh
c‡ob wb| wZwb
ej‡jb, n¨vu, GB
bvgvR wQj LyeB
Avkve¨ÄK I fxwZc~Y©|
Avwg G‡Z Avjøvn&&i wbKU
wZbwU wel‡qi Av‡e`b
K‡iwQ| wZwb Avgv‡K
`ywU cÖ`vb K‡i‡Qb
Ges GKwU †`b
wb| Avwg Zvui
wbKU Av‡e`b K‡iwQ,
wZwb †hb Avgvi
D¤§Z‡K `ywf©‡ÿ †d‡j
aŸsm bv K‡ib| wZwb Avgvi
GB †`vqv Keyj
K‡i‡Qb| AZtci Avwg
Av‡e`b K‡iwQ †h,
wZwb †hb weRvZxq
kÎæ‡`i‡K Zv‡`i Ici
AvwacZ¨ we¯Ívi Ki‡Z
bv †`b| wZwb
Avgvi GB †`vqvI
Keyj K‡i‡Qb| Avwg
AviI dw`qv` K‡iwQ
†h, Zviv †hb ci¯úi hy×-weMÖ‡n
wjß bv nq|
wZwb Avgvi GB
†`vqv Keyj K‡ib
bvB| -Avj nv`xm
(wZiwgRx kixd t 2121)
একদিন
রাসুলুলস্নাহ (সাঃ) নামাজ খুব
লম্বা করে পড়লেন।
সাহাবায়ে কেরামগণ জিজ্ঞাসা
করলেন, ইয়া রাসুলুলস্নাহ ! আপনি
তো এতো লম্বা
কখনও নামায পড়েন
নি। তিনি বললেন,
হ্যাঁ, এই নামাজ
ছিল খুবই আশাব্যঞ্জক
ও ভীতিপূর্ণ। আমি
এতে আল্লাহ্র নিকট
তিনটি বিষয়ের আবেদন
করেছি। তিনি আমাকে
দুটি প্রদান করেছেন
এবং একটি দেন
নি। আমি তাঁর
নিকট আবেদন করেছি,
তিনি যেন আমার
উম্মতকে দুর্ভিড়্গে ফেলে
ধ্বংস না করেন।
তিনি আমার এই
দোয়া কবুল করেছেন।
অতঃপর আমি আবেদন
করেছি যে, তিনি
যেন বিজাতীয় শত্রম্নদেরকে
তাদের ওপর আধিপত্য
বিসত্মার করতে না
দেন। তিনি আমার
এই দোয়াও কবুল
করেছেন। আমি আরও
ফদিয়াদ করেছি যে, তারা
যেন পরস্পর যুদ্ধ-বিগ্রহে
লিপ্ত না হয়।
তিনি আমার এই
দোয়া কবুল করেন
নাই। -আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ২১২১)
Avwg
ivmyjyjøvn (mvt)-Gi K‡qKRb mvnvex‡K
cvBqvwQ| hvnviv ewj‡Zb,
cÖwZwU e¯‘B fv‡M¨i
wjLb Abymv‡i nBqv
_v‡K| wZwb e‡jb,
Avi Avwg Ave`yjøvn
Be‡b Igi (ivt)-‡K ewj‡Z
ïwbqvwQ, wZwb ewj‡Zb,
ivmyjyjøvn (mvt) ewj‡Zb, cÖwZwU
e¨vcviB ZvK`xi Abyhvqx
nBqv _v‡K| GgbwK
gvby‡li `ye©j nIqv
Ges eyw×gvb nIqv| -Avj
nv`xm (gyqvËv Bgvg gv‡jK t 46t 4)
আমি রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-এর কয়েকজন সাহাবীকে পাইয়াছি । যাহারা বলিতেন, প্রতিটি বস্তুই ভাগ্যের লিখন অনুসারে হইয়া থাকে । তিনি বলেন, আর আমি আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ)-কে বলিতে শুনিয়াছি, তিনি বলিতেন, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলিতেন, প্রতিটি ব্যাপারই তাকদীর অনুযায়ী হইয়া থাকে । এমনকি মানুষের দুর্বল হওয়া এবং বুদ্ধিমান হওয়া । -আল হাদীস (মুয়াত্তা ইমাম মালেক ঃ ৪৬ঃ ৪)
আমার পাঁচটি নাম রহিয়াছে ; আমি মোহাম্মাদ আর আমি আহমাদ। আমি মাহি - আমার দ্বারা আল্লাহ্ কুফরকে (বেঈমানী) বিলুপ্ত করিবেন। আর আমি হাশির - মানুষের পুণরুত্থান সংগঠিত হইবে আমার পায়ের ওপর। আর আমি আকিব - অর্থাৎ আমার পরে আর কোন নবীর আগমণ হইবে না। -আল হাদীস (মুয়াত্তা ইমাম মালেক ঃ ৬১ঃ ১)q Zievix
Av`vb-cÖ`vb Kwi‡Z wb‡la
Kwiqv‡Qb| -Avj nv`xm
(wZiwgRx kixd t 2109)
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কোষমুক্ত অবস্থায় তরবারী আদান-প্রদান করিতে নিষেধ করিয়াছেন । -আল হাদীস (তিরমিজী শরীফ ঃ ২১০৯)